এ ঘটনায় দুই প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী একে অপরের বিরুদ্ধে হামলার অভিযোগ এনেছেন
‘উপজেলা নির্বাচন উপলক্ষে প্রতিদিন প্রার্থী ও তাদের সমর্থকরা ভোট চাইতে বাসায় ভিড় করছেন। তাই...’
‘যদি একরামুল করিম চৌধুরীর পছন্দের কাউকে দল মনোনয়ন না দেয়, তাহলে তিনি তার অনুগত ব্যক্তিকে বিদ্রোহী প্রার্থী হিসেবে মাঠে নামিয়ে দেন।’
উপজেলা নির্বাচনের প্রথম ধাপে ৩৬ শতাংশ ভোট পড়েছে ।
নির্বাচনে সুবর্ণচর উপজেলা চেয়ারম্যান পদে আনারস প্রতীক নিয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন সাবাব।
জাল ভোট, কেন্দ্র দখল, ককটেল বিস্ফোরণ, নির্বাচনী কর্মকর্তা গ্রেপ্তার, সাংবাদিকদের মারধরসহ নানা ঘটনার মধ্য দিয়ে বিকেল ৪টায় ভোটগ্রহণ শেষ হয়েছে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল বলেছেন, উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে আনুমানিক ৩০ থেকে ৪০ শতাংশ ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করেছেন।
দুপুর ১২টা পর্যন্ত গড়ে ১৫ থেকে ২০ শতাংশ ভোট পড়েছে।
ভোট গ্রহণ চলবে টানা বিকেল ৪টা পর্যন্ত
উপজেলা পরিষদের ভোটের আগের রাতে নোয়াখালী সুবর্ণচরে ভোটারদের মধ্যে টাকা বিতরণ করার সময় উপজেলা চেয়ারম্যানপ্রার্থী আতাহার ইশরাক সাবাব চৌধুরীর শ্বশুরসহ চারজনকে আটক করে স্থানীয়রা।
স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, উপজেলা পরিষদ নির্বাচন নিয়ে ভোটারদের মধ্যে তেমন আগ্রহ নেই।
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা হিসেবে বদলি করা হয়েছে
‘এটা নিয়ম রক্ষার ভোট কি না, এটা মোটেই নিয়ম রক্ষার ভোট না। নির্বাচন অনিবার্যভাবে প্রয়োজন।’
এসময় তার আরও ১০ সহযোগীকে আটক করা হয়।
বিজিবির পক্ষ থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে
আগামী ৫ জুন এই আসনে উপনির্বাচন হওয়ার কথা ছিল।
প্রার্থীদের হলফনামা বিশ্লেষণ করে এসব তথ্য জানানো হয়
ওসি বলেন, ‘এ ঘটনায় যারাই জড়িত থাকুক তদন্ত সাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’