শতবর্ষ পরেও মৃণাল সেন থাকবেন তার সৃষ্টিকর্মে আর আদর্শে
লাল সালাম কমরেড হায়দার আকবর খান রনো।
শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তার মরদেহ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্দেশ্যে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া হয়।
ময়মনসিংহের অষ্টম শ্রেণির এক কিশোর নববর্ষ উপলক্ষে কিছু আঞ্চলিক বাংলা ধাঁধা সংগ্রহ করে পাঠিয়েছিল রবীন্দ্রনাথকে। সঙ্গে মনের মাধুরী মিশিয়ে লেখা একটি চিঠি। আঞ্চলিক ধাঁধা আর চিঠিটা পেয়ে কিশোরের মেধায়...
বেঁচে থাকতেই মানুষটা স্পষ্ট বলে গেছেন—‘আমাকে যেন কোনো মরণোত্তর পদক না দেওয়া হয়।’ কী অভিমানে, কত ব্যাথায় এমন মহীরুহ শিল্পী এই কথাটা বলে যেতে পারেন। সেই বিষাদের ওজন কী কেউ মেপে দেখেছেন?
কে জানতো—ওটাই একজন শক্তিমান অভিনেতা জাহিদুর রহমান পিপলুর জীবনের শেষ মঞ্চাভিনয়!
তারেকের মন পড়ে থাকে ফরিদপুরের ভাঙার নূরপুর গ্রামে। শেষবার ভর দুপুরে মাকে ছেড়ে আসতে ভীষণ কষ্ট হয়েছিল। দুপুর বেলায় ভাঙা থেকে কাঠের লঞ্চে চেপে টেকেরহাট হয়ে সন্ধ্যায় মাদারীপুর পৌঁছানো। মাদারীপুর থেকে...
কার্টুনিস্ট এম এ কুদ্দুস সততা ও স্পষ্টবাদিতায় এ প্রজন্মের আলোকবর্তিকা হয়ে থাকবেন।
অনেক নেতার ‘গুরু’ ও পথপ্রদর্শক সিরাজুল আলম খান। মেধায়, পরিশ্রমের শক্তিতে এবং সংগঠন গড়বার ক্ষমতায় সিরাজুল আলম ছিলেন অসাধারণ; আগামীতে তিনি যে কিংবদন্তী হয়ে উঠবেন তার লক্ষণ তখনই দেখা যাচ্ছিল। মাহবুবের...
শেষ ইচ্ছা অনুযায়ী মায়ের শাড়িতে মুড়িয়ে মায়ের কবরের পাশেই তাকে সমাহিত করা হয়েছে।
দাদা সম্পর্কে রাজনৈতিক মহলে এমন একটা ধারণা ছিল যে, এই মানুষটা রহস্যময়। যেকোনো সময়ে কিছু একটা ঘটনা ঘটানোর ক্ষমতা রাখেন। আমার কাছে মনে হয়েছে, তিনিও একজন মানুষ। একজন ভিন্ন ধরণের মানুষ। যার মধ্যে...
তিনি ছিলেন স্বাধীন বাংলাদেশ গড়ে তোলার স্বপ্ন-সংগ্রাম ও স্বাধীনতা পরবর্তী রাজনৈতিক মেরুকরণের অন্যতম নিয়ামক শক্তি। তিনি যেভাবে চেয়েছেন, যা করতে চেয়েছেন, তাই করেননি—করিয়েছেন।
তাদের ২ জনের মধ্যে আদর্শগত দারুণ মিল পাওয়া যায়। তারা ছিলেন বামপন্থি ভাবধারায় বিশ্বাসী ও কমিউনিস্ট রাজনীতির সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত। তাদের সাহিত্যেও সেই বিশ্বাস ও ভাবধারাটিও সুস্পষ্টভাবে প্রতিফলিত...
ভীতু ও আপসকামী মননের বেশিরভাগ মধ্যবিত্ত বাঙালির মধ্যে এই ‘গরিবের ডাক্তার’ ছিলেন নিঃসঙ্গ-লড়াকু এক সৈনিক।
ড. বিজন কুমার শীল আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিজ্ঞানী ও গবেষক। করোনাভাইরাস মহামারির সময় তিনি গণবিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত ছিলেন। তখন ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর তত্ত্বাবধানে তিনি অ্যান্টিজেন ও অ্যান্টিবডি...
বীর মুক্তিযোদ্ধা ও গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করছেন সুশীল সমাজ ও রাজনৈতিক দলের প্রতিনিধি, সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠন এবং সাধারণ মানুষ।
তরুণ জাফরুল্লাহ এককভাবে ছুটে গেছেন মুক্তিযুদ্ধের রণাঙ্গনে। কে কী সিদ্ধান্ত নিচ্ছে, কী হিসাব মেলাচ্ছে, কী ব্যাখ্যা দিচ্ছে, কোনো কিছুর ধার ধারেননি তিনি। নিজেই নিজের ভূমিকা ঠিক করে নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছেন।
করোনা চিকিৎসায় দামি ওষুধ গ্রহণ করতে রাজি হননি। তার কথা ছিল, 'প্রথমত করোনা চিকিৎসায় এত দামি ওষুধ দরকার নেই। দ্বিতীয়ত, যে ওষুধ কেনার সামর্থ্য সাধারণ মানুষের নেই, সেই ওষুধ আমি খাব না।' কোনো...