বাংলাদেশে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা দ্রুত বৃদ্ধির ফলে উপকূলীয় জনগণের জীবন ও তাদের জীবিকায় ঝুঁকি বাড়বে।
বিশ্বের ২৭টি স্থানে পরিচালিত হয় এই গবেষণা
স্থানীয় বাসিন্দা ও বিশেষজ্ঞদের মতে, মাছ শিকারের জন্য বনের ভেতরে ইচ্ছাকৃতভাবে এই আগুন লাগানো হয়।
বিশেষজ্ঞরা বাংলাদেশে বজ্রপাতজনিত মৃত্যুর কারণ হিসেবে জলবায়ু পরিবর্তনের পাশাপাশি অপর্যাপ্ত আগাম সতর্কতা ব্যবস্থা এবং বড় গাছের অনুপস্থিতির কথা উল্লেখ করেছেন।
‘রাজধানীর তাপ শুষে নিতে গাছপালা ও জলাশয় বেশি থাকা দরকার। তা না হলে তাপ বাড়তেই থাকবে।’
গত এপ্রিল মাসে দেশে গড় বৃষ্টিপাতের পরিমাণ ছিল মাত্র এক মিলিমিটার। ১৯৮১ সালের পর দেশে এটাই সর্বনিম্ন বৃষ্টিপাতের রেকর্ড।
'২ মে থেকে ৪ মে পর্যন্ত বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টি হবে। পরে তাপমাত্রা বাড়তে পারে এবং মে মাসে দুই থেকে তিনটি মৃদু তাপপ্রবাহ এবং এক থেকে দুটি তীব্র তাপপ্রবাহ হতে পারে।'
সংস্থাটি বলেছে, কোনো সরকারি বা বেসরকারি সংস্থার কাছ থেকে অর্ডার পেলেই তারা কিট উৎপাদন শুরু করতে পারে।
দলীয় সূত্র বলছে, তাদের চলমান সরকারবিরোধী আন্দোলন আগামী ১৮ ডিসেম্বর পরের ধাপে প্রবেশ করবে। এতে হরতাল, অবরোধ ছাড়াও সমাবেশ ও বিক্ষোভের মতো কর্মসূচিও থাকবে। এর মাধ্যমে বিএনপি ও এর মিত্ররা ভোটারদের...
বিএনপি সূত্রে জানা গেছে, আত্মগোপনে থাকা দলের নেতাকর্মীরা শোভাযাত্রায় যোগ দেবেন।
আবহাওয়া অধিদপ্তর এখনো ম্যানুয়াল সিস্টেমে চলে, যেখানে নেই কোনো সিসমোলজিস্ট বা ভূতত্ত্ববিদ
‘এটা বিএনপির জন্য বড় জয়’
বিএনপি নেতারা বলছেন, তাদের আন্দোলনের কৌশলে কিছু পরিবর্তন আসবে, কারণ এখন মূল লক্ষ্য হবে ভোট প্রতিহত করা।
বিক্ষোভ নাকি গুরুত্বপূর্ণ ভবন ঘেরাও কর্মসূচি পালন করবে, এখন তাই ভাবছে বিএনপি।
বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রধান দলগুলো যদি তাদের অবস্থানে অনড় থাকে, তাহলে অস্থিতিশীলতা ও সংঘর্ষ আরও বাড়বে। এতে সংকটে জর্জরিত দেশের অর্থনীতি আরও ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
বিএনপির হাজারো নেতাকর্মীকে কারাগারে রেখে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হলে কোনো আলোচনার পরিবেশ থাকবে না বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন।
‘সরকার পতন না হওয়া পর্যন্ত আমরা গণতান্ত্রিক আন্দোলন চালিয়ে যাব।’
আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ ও নির্দলীয় সরকারের অধীনে জাতীয় নির্বাচনের দাবিতে গত জুলাই থেকে এক দফা আন্দোলনের ডাক দেয় বিএনপি।