বাংলাদেশ

ঈদযাত্রা: খুলে দেওয়া হলো নলকা সেতুর দ্বিতীয় লেন

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহার সময় উত্তরবঙ্গের যাত্রীদের ভোগান্তি কমাতে সিরাজগঞ্জে নব-নির্মিত নলকা সেতুর দ্বিতীয় লেনটি খুলে দেওয়া হয়েছে। সেতুর সংযোগ সড়কের কাজ পুরোপুরি শেষ না হলেও ঈদে যানবাহন চলাচলে ভোগান্তি কমাতে সার্ভিস রোড দিয়েই যানবাহন চলাচল করবে সেতুটিতে।
সিরাজগঞ্জে নবনির্মিত নলকা সেতুর আরেকটি লেন যান চলাচলের জন্য উন্মুক্ত করা হয়েছে। ছবি: স্টার

আসন্ন পবিত্র ঈদুল আজহার সময় উত্তরবঙ্গের যাত্রীদের ভোগান্তি কমাতে সিরাজগঞ্জে নব-নির্মিত নলকা সেতুর দ্বিতীয় লেনটি খুলে দেওয়া হয়েছে। সেতুর সংযোগ সড়কের কাজ পুরোপুরি শেষ না হলেও ঈদে যানবাহন চলাচলে ভোগান্তি কমাতে সার্ভিস রোড দিয়েই যানবাহন চলাচল করবে সেতুটিতে।

সোমবার নলকা সেতুর দ্বিতীয় লেনটি খুলে দেওয়া হয়। এতে সকাল থেকেই বঙ্গবন্ধু সেতু হয়ে উত্তরবঙ্গের যানবাহন চলাচলে ভোগান্তি কমতে শুরু করে। এর আগে ঈদুল ফিতরের আগে নলকা সেতুর একটি লেন খুলে দেওয়া হয়।

সিরাজগঞ্জ সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী জাহিদুর রহমান দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, নলকা সেতুর দ্বিতীয় লেনটি সোমবার সকালে খুলে দেওয়া হয়। ব্রিজের এ লেনের সংযোগ সড়কের কাজ এখনও বাকী থাকলেও সার্ভিস
রোড দিয়ে সহজেই উত্তরবঙ্গের যানবাহন চলাচল করতে পারবে।

জাহিদুর রহমান বলেন, উত্তরবঙ্গগামী সকল যানবাহন নলকা সেতু হয়েই বিভিন্ন জেলায় যায়। একটি লেন দিয়ে এত বিপুল সংখ্যক যানবাহন চলাচল করায় যে দুর্ভোগ ছিল ব্রিজের দুই লেন খুলে দেওয়ার ফলে সে দুর্ভোগ
লাঘব হবে।

হাটিকুমরুল হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. লুতফর রহমান দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, উত্তরবঙ্গের বেশিরভাগ জেলার গাড়ি হাটিকুমরুল-বগুড়া মহাসড়ক দিয়ে চলাচল করে। এ মহাসড়কের হাটিকুমরুল থেকে চান্দাইকনা
পর্যন্ত ২২-কিলোমিটার রাস্তায় খানা খন্দ থাকায় অল্প বৃষ্টিতেই যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটছে।

এ ব্যাপারে প্রকৌশলী জাহিদুর রহমান বলেন, খানাখন্দ ঠিক করার কাজ চলছে। মহাসড়কে চার লেনের কাজ শেষ না হওয়া পর্যন্ত পুরোপুরি সমস্যার সমাধান হবে না। তবে সাময়িক মেরামত করে দেওয়ায় ভারি বৃষ্টিপাত না হলে যানবাহন চলাচলে কোন সমস্যা হবে না।
হাইওয়ে থানার ওসি লুতফর বলেন, ঈদকে সামনে রেখে মঙ্গলবার থেকে অতিরিক্ত পুলিশ মহাসড়কে মোতায়েন করা হতে পারে।

Comments

The Daily Star  | English

Hilsa remains a luxury

Traders blame low supply for high price; not enough catch in rivers even after 2-month ban

48m ago