নেপাল-নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে বাংলাদেশের হারের ঝুঁকি দেখছেন দুই কিংবদন্তি

টি-টোয়েন্টি সংস্করণে ২০২৪ সাল বাংলাদেশ পার করছে দুর্গতির মধ্য দিয়ে। এমন অবস্থায় ক্রিকেটবিশ্বেও নাজমুল হাসান শান্তর দলকে নিয়ে আস্থা আছে সামান্যই।
ছবি: ফিরোজ আহমেদ

টি-টোয়েন্টি সংস্করণে ২০২৪ সাল বাংলাদেশ পার করছে দুর্গতির মধ্য দিয়ে। বিশ্বকাপের বাইরে থাকা জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজ জিতলেও দাপটের অভাব ছিল যথেষ্টই। এরপর যুক্তরাষ্ট্রের বিপক্ষে পর্যন্ত সিরিজ হারের লজ্জায় পড়তে হয়েছে তাদের। এমন অবস্থায় ক্রিকেটবিশ্বেও নাজমুল হাসান শান্তর দলকে নিয়ে আস্থা আছে সামান্যই। দুই কিংবদন্তি ইয়ান বিশপ ও অ্যাডাম গিলক্রিস্ট এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে বাংলাদেশের হারের সম্ভাবনাই দেখছেন নেপাল-নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে।

জনপ্রিয় ধারাভাষ্যকার বিশপ ক্রিকেটবিশ্বের খোঁজখবর বেশ ভালোই রাখেন। কোন দলের কী অবস্থা, তা সম্পর্কেও তিনি তাই অবগত স্বাভাবিকভাবেই। ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাবেক এই ক্রিকেটার সম্প্রতি বলেছেন, 'আপনি যদি আমাকে জেনে থাকেন, আমি অঘটন শব্দটা ব্যবহার করতে পছন্দ করি না। কারণ আমরা গত কয়েক বিশ্বকাপে দেখেছি, বিশ্বকাপে আসা যে কোনো দলকে এই বিবেচনায় রাখা উচিত যে তারা অন্য কোনো দলকে হারিয়ে দিতে সক্ষম। আপনি যদি সম্ভাবনার কথা বলেন, তাহলে আমি বলব নেদারল্যান্ডস হারাবে বাংলাদেশকে।'

ক্রিকেটভিত্তিক ওয়েবসাইট ইএসপিনক্রিকইফনোতে বিশপ আরও বলেছেন, 'কোন দল সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে আছে র‍্যাঙ্কিংয়ে নিচের দিকে থাকা দলের কাছে হারের? আমি বলব, বাংলাদেশ।'

ছবি: সংগৃহীত

অস্ট্রেলিয়ার সাবেক ক্রিকেটার গিলক্রিস্ট সরাসরি বাংলাদেশের হারের কথা বলেননি। তবে অঘটন ঘটাতে পারে এমন দুটি দলের নাম নিয়েছেন তিনি। আর সে দুটি দল বাংলাদেশের গ্রুপ, অর্থাৎ ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে 'ডি' গ্রুপে পড়েছে। অর্থাৎ তার চোখেও বাংলাদেশের বিপক্ষে অঘটন হওয়ার ইঙ্গিত পাওয়া যায়।

সেন রেডিওর সঙ্গে আলাপকালে গিলক্রিস্ট সম্প্রতি বলেছেন, 'আমার মনে হয়, নেপাল অঘটন ঘটাতে পারা একটি দল হবে। তাদের কয়েকজন তরুণ খেলোয়াড় আছে যারা কয়েক বছর ধরে বড় বড় লিগে খেলে আসছে। আর ডাচরা এবারও দক্ষিণ আফ্রিকার গ্রুপে পড়েছে। শেষবার টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে অ্যাডিলেডে প্রোটিয়াদের হারিয়ে দিয়েছিল নেদারল্যান্ডস। তো এটা (অঘটন) ডাচরাও করতে পারে।'

Comments

The Daily Star  | English

Yunus urges countries to engage with 'new Bangladesh'

Highlighting the context of the anti-discrimination student movement and the changes it brought to Bangladesh, Prof Yunus said the "power of the ordinary people", in particular the youth, presented to the nation an opportunity to overhaul many of the systems and institutions

7h ago