'কেএনএফের কর্মকাণ্ডের কারণে বমদের সবাইকে দোষারোপ করা যাবে না; কেএনএফ মানেই বম নয়, বম মানেই কেএনএফ নয়।'
বান্দরবানের রুমা উপজেলার দুর্গম সীমান্ত এলাকা বাকলাই পাড়া থেকে দুজনের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার করেছেন স্থানীয়রা।
গুলি লাগা ট্রাকটি ইট পরিবহনের কাজে নিয়োজিত ছিল বলে জানা গেছে।
রুমা-থানচিতে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় এ পর্যন্ত মোট ৬২ জনকে কারাগারে পাঠিয়েছে আদালত।
তবে বান্দরবান সদর, লামা, আলীকদম ও নাইক্ষ্যংছড়ি-এই চার উপজেলার বিভিন্ন পর্যটন স্পটে পর্যটকদের যাতায়াতে বা ভ্রমণে বাধা থাকছে না।
নাথান বমের স্ত্রী লাল সং কিম রুমা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে দীর্ঘসময় ধরে কর্মরত ছিলেন বলে জানা গেছে।
যৌথবাহিনীর অভিযানের অংশ হিসেবে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের খাদ্য ও অর্থ যোগান বন্ধ করতে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ওই চারজনকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
'গাড়ির চাপ আছে কিন্তু এবার যানজট হবে না, এটা আমি বলতে পারি।'
যৌথবাহিনীর অভিযানের অংশ হিসেবে সশস্ত্র সন্ত্রাসীদের খাদ্য ও অর্থ যোগান বন্ধ করতে এমন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে ওই চারজনকে আদালতে সোপর্দ করা হয়েছে।
'গাড়ির চাপ আছে কিন্তু এবার যানজট হবে না, এটা আমি বলতে পারি।'
বৃহস্পতিবার রাত ১টার দিকে চেকপোস্টে হামলা হয়। সন্ত্রাসীদের সঙ্গে বেশ কিছু সময় গোলাগুলি হয় যৌথ বাহিনীর।
বর্তমানে সেখানকার পরিস্থিতি শান্ত আছে। তবে পুলিশ সতর্ক অবস্থানে আছে।
থানচি বাজার ও পাশে আরেকটি জায়গায়, মোট দুটি জায়গায় গোলাগুলি চলছে বলে ইউএনও জানান।
সশস্ত্র দলটির সঙ্গে কয়েকজন নারী ছিলেন জানিয়ে এক ব্যবসায়ী বলেন, ডাকাতির সময় আমরা ব্যাংকের ভেতরে ছিলাম। প্রায় ১৫ জন সন্ত্রাসী ব্যাংকে ঢুকে সবাইকে হাত ওপরে তুলতে বলে কয়েক জনের মাথায় অস্ত্র ঠেকিয়ে রাখে।
স্থানীয়রা জানান, পাহাড় ধসে বান্দরবান-থানচি-রুমা সড়কের মিলনছড়ি এলাকা থেকে শুরু করে চিম্বুক নীলগিরি পোড়া বাংলা এলাকা এবং বান্দরবান-রুমা ও থানচি সড়কের বিভিন্ন এলাকার পাহাড় ধসে সড়ক ভেঙে যায়।
তবে রোয়াংছড়িতে ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা বহাল রয়েছে।
এর আগে গত ২২ মার্চ বলিপাড়া ইউনিয়নের বলিবাজারে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৫৩টি দোকান ও ভাসমান কাঁচাবাজারসহ মোট ৫৭টি দোকান পুড়ে যায়।