বিজিপি

বিকেলে তাদের গাড়িতে করে হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।

শনিবার টেকনাফ সীমান্তের দুটি পয়েন্ট দিয়ে ৪০ বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে প্রবেশ করে।

আজ সকালে তাদের ফেরত পাঠানো হয়

‘বর্তমানে ২৭৪ বিজিপি সদস্য বিজিবির হেফাজতে রয়েছে।’

বর্তমানে ২৬০ বিজিপি সদস্য বিজিবির হেফাজতে আছে

গতকাল সকালেও আরও নয় বিজিপি সদস্য পালিয়ে বাংলাদেশে আসেন।

আরাকান আর্মির হামলার মুখে গত ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে মিয়ানমারের নাগরিকরা বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে শুরু করেন।

নাইক্ষ্যংছড়ি দিয়ে মোট ১৭৯ জন বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছেন।

সকাল ৯টার দিকে তারা বাংলাদেশে ঢোকেন

এপ্রিল ১৪, ২০২৪

মার্চ ১১, ২০২৪

নাইক্ষ্যংছড়ি দিয়ে মোট ১৭৯ জন বিজিপি সদস্য বাংলাদেশে এসে আশ্রয় নিয়েছেন।

মার্চ ১১, ২০২৪

সকাল ৯টার দিকে তারা বাংলাদেশে ঢোকেন

ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০২৪

নৌপথে কীভাবে তাদের ফেরত পাঠানো হলো দেখুন স্টার নিউজবাইটসে।

ফেব্রুয়ারি ১৫, ২০২৪

‘বিজিপি ছাড়াও তাদের মধ্যে মিয়ানমারের সেনা সদস্য, শুল্ক কর্মকর্তা ও ইমিগ্রেশন পুলিশের সদস্য রয়েছেন।’

ফেব্রুয়ারি ১৪, ২০২৪

বৃহস্পতিবার সকাল ৮টায় কক্সবাজারের ইনানীতে নৌ-বাহিনীর জেটিঘাট থেকে তাদের মিয়ানমার কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তর করা হবে।

ফেব্রুয়ারি ৯, ২০২৪

বুধবার টেকনাফের উলুবনিয়া সীমান্ত দিয়ে প্রবেশ করা ৬৪ বিজিপি সদস্য টেকনাফের হ্নীলা উচ্চ বিদ্যালয়ে অবস্থান করছেন।

ফেব্রুয়ারি ৭, ২০২৪

তাদের আকাশপথে পাঠানো হবে প্রাথমিকভাবে সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ঢাকা।

ফেব্রুয়ারি ৬, ২০২৪

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষের জেরে এখন পর্যন্ত ২২৯ জন পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন।

ফেব্রুয়ারি ৬, ২০২৪

‘বিজিপি সদস্যদের নিরস্ত্রীকরণ করে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলায় নিরাপদ স্থানে আশ্রয় দেওয়া হয়েছে।’