শিক্ষার্থীদের পদচারণায় আবার মুখর হয়ে উঠেছে কুয়েট।
আজ বৃহস্পতিবার এক প্রজ্ঞাপনে শিক্ষা মন্ত্রণালয় এ তথ্য জানিয়েছে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, কমিটি গঠনের তারিখ থেকে দুই মাসের মধ্যে রিপোর্ট জমা দিতে হবে।
সরকার গত ২৫ এপ্রিল রাতে কুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ মাছুদ এবং উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ শরীফুল আলমকে তাদের পদ থেকে অব্যাহতি দেয়। এর পর অন্তর্বর্তী উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পান অধ্যাপক ড. মো....
আগামীকাল সকাল সাড়ে ১১টায় ক্যাম্পাসে মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা করেছে শিক্ষক সমিতি।
আগামীকাল থেকে প্রতিদিন তারা প্রশাসনিক ভবনের সামনে অবস্থান ধর্মঘট করবেন।
আগামীকাল দুপুর ১২টার মধ্যে প্রশাসন কোনো সন্তোষজনক সিদ্ধান্ত না নিলে অবস্থান ধর্মঘটের ঘোষণা দিয়েছে শিক্ষক সমিতি।
সেশন জট বৃদ্ধি ও একাডেমিক ক্যালেন্ডার ঠিকভাবে শেষ হওয়া নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে।
ক্লাস শুরুর দাবিতে আজ সকালে মানববন্ধন করেছে শিক্ষার্থীরা।
কোনো কিছু ঘটলেই যেমন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের পদত্যাগ দাবি করা যৌক্তিক নয়, আবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে উপাচার্যের পদ আকড়ে থাকাও লজ্জার। এতে সব পক্ষের ক্ষতি।
আজ বুধবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্প্রসারিত ক্যাম্পাসে এই দুর্ঘটনা ঘটে।
বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বলছে, আজ বুধবার সকাল থেকে কুয়েটের সাতটি হলের তিন হাজারের মতো শিক্ষার্থী ক্যাম্পাস ছেড়েছেন।
খুলনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুয়েট) সব ধরনের একাডেমিক কার্যক্রম বন্ধ ঘোষণা করেছে প্রশাসন। এছাড়া শিক্ষার্থীদের বুধবার সকাল ১০টার মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের আবাসিক হল ছাড়ার নির্দেশনা দেওয়া...
শিক্ষার্থীদের একজন বলেন, রাত ১১টার দিকে আমরা খবর পাই ভিসির বাসভবনের তালা ভেঙে ফেলা হয়েছে। উপাচার্যসহ আরও কিছু অজ্ঞাত ব্যক্তি বাসভবনে ঢুকেছেন।
‘আমরা রাষ্ট্রযন্ত্রের ওপর আস্থা রাখতে চাই। আশা করি প্রধান উপদেষ্টা অতিদ্রুত দাবি মেনে নিয়ে আমাদের স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রমে ফিরে যাওয়া ব্যবস্থা করে দেবেন।’
এ সময় শিক্ষার্থীরা ছাত্র রাজনীতির কালো হাত ভেঙে দাও গুঁড়িয়ে দাও, ছাত্র রাজনীতির দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান, বিএনপির দালালেরা হুঁশিয়ার সাবধান, শিক্ষা-সন্ত্রাস একসাথে চলে নাসহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
গতকাল শুক্রবার শিক্ষার্থীরা প্রধান উপদেষ্টা বরাবর এই চিঠি পাঠান। এতে তারা দ্রুত নতুন উপাচার্য ও উপ-উপাচার্য নিয়োগের দাবি জানান।
শিক্ষার্থীরা জানান, তাদের ছয় দফা দাবি ছিল, যার মধ্যে কিছু গুরুত্বপূর্ণ দাবি সিন্ডিকেট সভায় কৌশলে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে।