এ বিষয়ে এখনই কোনো কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে এর ভয়াবহতা আরও বাড়বে।
মোট ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের সংখ্যা ১৩ হাজার ৭৯৬ জন।
গ্রামগুলো লবণমুক্ত হতে অন্তত ৮-১০ বছর লেগে যাবে...
স্বাভাবিক জোয়ারের চেয়ে অন্তত ৫-৭ ফুট পানি বেশি হয়েছিল করমজলে।
শুধু বাগেরহাট জেলাতেই মৎস্য সম্পদের ক্ষতির পরিমাণ ৪৬৭ কোটি টাকা।
দুপুরের জোয়ারে শিবসা নদীর পাশে নলিয়ানের ও কালাবগির পাশে ঝুলন্তপাড়াসহ বেশ কিছু জায়গা তলিয়ে গেছে।
যতদিন বাঁচবেন, নিজের শখের এই কাজ চালিয়ে যাবেন বলেই জানালেন তিনি।
‘এ পর্যন্ত প্রায় আড়াই লাখ টাকা খরচ করেছি। এত ঝুঁকি নেওয়ার মতো টাকা আমার নেই।’
গত মঙ্গলবার দুপুরে খুলনা শহরে বিদ্যুতের চাহিদা ছিল ১৯৬ মেগাওয়াট। এর বিপরীতে বিদ্যুৎ পাওয়া গেছে ১৬০ মেগাওয়াট। বাকি ৩৬ মেগাওয়াটের লোডশেডিং ছিল শহরে।
এক সময়ের বিশাল এই নদীগুলো জিম্মি হয়ে গেছে লোভ আর অবহেলার কাছে।
প্রতিনিয়ত দখলে সংকুচিত হচ্ছে ময়ূর নদের আয়তন। দূষণে পানির চেহারা কুচকুচে কালো। জলজ প্রাণী বেঁচে থাকার মতো দ্রবীভূত অক্সিজেনও (ডিও) নেই। একসময়ের খরস্রোতা নদটি এখন এক মরা খাল। বাঁধ দেওয়ার ফলে এটি...
ব্যবসায়ীদের ভাষ্য, ২০১৫ সালের পর এমন সংকটে আর পড়েননি তারা। এমনকি কোভিড মহামারির ভেতরেও এরকম মন্দা তৈরি হয়নি।
গত ২৮ নভেম্বর মনোনয়নপত্রের সঙ্গে আব্দুস সালাম মুর্শেদীর জমা দেওয়া হলফনামা থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
এবার খুলনার নয় উপজেলায় ৯৪ হাজার ৭৯০ হেক্টর জমিতে আমন আবাদ করা হয়েছে। এছাড়া প্রায় ৯০০ হেক্টর জমিতে শীতকালীন সবজি ও এর বীজতলা আছে।
রেণু উৎপাদনকারী ব্যবসায়ীরা বলছেন, করোনা মহামারি থেকে শুরু হওয়া সংকট এখনো কাটেনি। তাছাড়া শ্রমিক সংকট, পোনার দাম কমে যাওয়া ও বিদ্যুতের দাম বেড়ে যাওয়ায় তারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন। এই শিল্প এখন সংকটে।
‘সার্বিক বিক্রি ৫০ শতাংশে নেমে এসেছে।’
স্থানীয়দের অভিযোগ, অপরিকল্পিতভাবে নিচু জায়গায় আশ্রয়ণ প্রকল্পটি নির্মাণ করা হয়েছে।
বিএনপির আইনি সেলের তথ্য অনুযায়ী, খুলনায় ১৯টি আদালতে বিএনপি নেতাদের বিরুদ্ধে তিন শতাধিক মামলা চলছে।