ডব্লিউটিওর নিয়ম অনুযায়ী, উন্নয়নশীল ও উন্নত দেশগুলো রপ্তানি আয়ের ওপর সরাসরি নগদ ভর্তুকি দিতে পারে না।
এতদিন আমরা জেনে এসেছি যে, রপ্তানিকারকরা গত অর্থবছরে আয় করেছেন ৫৫ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন ডলার। তখন ডলারের বিনিময় হার ছিল ১১০ টাকা। এখন ডলারের বিনিময় হার ১১৭ টাকা ধরলেও রপ্তানিকারকদের আয় ৫৫ দশমিক ৫৫ বিলিয়ন...
‘যুক্তরাষ্ট্রে কম আয়ের ক্রেতাদের মধ্যে পোশাকের চাহিদা পুরোপুরি বাড়েনি।’
উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, আন্তর্জাতিক পোশাকের খুচরা বিক্রেতা ও যেসব ব্র্যান্ড রানা প্লাজার কারখানাগুলো থেকে পোশাক নিত, শ্রমিকদের মৃত্যুর জন্য তাদের দায়ী করা হয়নি। শুধু কারখানার মালিকদের দায়ী করা...
রানা প্লাজা ধসের পর এ শিল্পে ট্রেড ইউনিয়নের সংখ্যা ২৫০ থেকে বেড়ে এক হাজার ৩০০ হয়েছে।
লিভাইস বিশ্বের অন্যতম বড় ফ্যাশন হাউস। এর পণ্যগুলো প্রায় তিন হাজার দোকানের মাধ্যমে ১১০’র বেশি দেশে বিক্রি হয়।
স্থানীয় পোশাক রপ্তানিকারকরা আশঙ্কা করছেন—ব্যবসার খরচ আরও বাড়বে।
'বছর শেষে এর পরিমাণ ১০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে'
আমদানি ও রপ্তানি পণ্য পরিবহনের অন্যতম রুট লোহিত সাগরে অচলাবস্থা বিরাজ করছে।
লন্ডনভিত্তিক সেন্টার ফর ইকোনমিকস অ্যান্ড বিজনেস রিসার্চের (সিইবিআর) পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অব্যাহত অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির কারণে ২০৩৮ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের ২০তম বৃহত্তম অর্থনীতিতে পরিণত হবে।
বাংলাদেশের তৈরি পোশাকের সবচেয়ে বড় রপ্তানি গন্তব্য হলো যুক্তরাষ্ট্র।
এ বছরের জুনে জাতীয় বাজেটে নির্ধারিত উচ্চা জিডিপি ও মূল্যস্ফীতির লক্ষ্যমাত্রা সংশোধন করতে পারে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন রাজস্ব সমন্বয় কাউন্সিল। আগামীকাল কাউন্সিলের বৈঠকের কথা আছে।
বাংলাদেশে আমেরিকান চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি সৈয়দ এরশাদ আহমেদও আশা করছেন, ফেব্রুয়ারি থেকে দেশে তৈরি পোশাকের রপ্তানি বাড়বে।
হা-মীম গ্রুপের চেয়ারম্যান ও প্রধান নির্বাহী এ কে আজাদ ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘আমাদের ৯০ শতাংশের বেশি চালান যায় যুক্তরাষ্ট্রে। আমাদের কারখানার পোশাক রপ্তানির বিষয়ে আমি উদ্বিগ্ন।’
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব তপন কান্তি ঘোষ বলেন, যেসব বিষয়ে আলোচনা করা উচিত সে বিষয়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হবে।
ঢাকায় ইইউ কার্যালয়ে ইইউ প্রতিনিধি দলের সঙ্গে বৈঠকে শ্রমিকদের সংগঠন সম্মিলিত গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি নাজমা আক্তার বলেন, নারীদের মাতৃত্বকালীন ছুটির বিধান সুনির্দিষ্ট নয়, তাই কারখানা...
কাপড় ও তৈরি পোশাকের চালান সম্মিলিতভাবে বিবেচনা করলে আয় দাঁড়াবে পাঁচ দশমিক ৯২ বিলিয়ন ডলার। এটি ২৩ দশমিক ৮৮ শতাংশ কম।
কিন্তু, বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থার সর্বশেষ সিদ্ধান্তের কারণে ২০২৬ সালের পর আরও কয়েক বছর বাংলাদেশ শুল্কমুক্ত সুবিধা পাবে।