ডিএসইর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডিএসইর চেয়ারম্যান শেয়ারবাজার ও নাসডাক থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য নিতে চান এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গড়ে তোলার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
আজ সোমবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৯৫ কোটি টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ৩৪ শতাংশ বেশি।
ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের দুই মাস না যেতেই সর্বশেষ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। কারণ ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হলেও বাজারের উন্নতির কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। উপরন্তু বাজারে সূচক তিন বছরের সর্বনিম্নে...
দিন শেষে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬০ পয়েন্ট বা এক শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৫১৮ পয়েন্টে। যা সূচকের তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থান।
তবে, ঊর্ধ্বসীমা অর্থাৎ কোনো শেয়ারের দাম বাড়ার সীমা ১০ শতাংশ অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজও সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে।
আজ সোমবার ডিএসইএক্স ৬৮ দশমিক ৩২ পয়েন্ট বা ১ দশমকি ১৭ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৭৬১ দশমিক ৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
আজ ডিএসইতে ২২১টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে, কমেছে ১২২টির এবং ৫৪টির অপরিবর্তিত আছে।
ডিএসইর এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ডিএসইর চেয়ারম্যান শেয়ারবাজার ও নাসডাক থেকে প্রয়োজনীয় তথ্য নিতে চান এবং দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক গড়ে তোলার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
আজ সোমবার ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৯৫ কোটি টাকা, যা আগের দিনের চেয়ে ৩৪ শতাংশ বেশি।
ফ্লোর প্রাইস প্রত্যাহারের দুই মাস না যেতেই সর্বশেষ এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএসইসি। কারণ ফ্লোর প্রাইস তুলে নেওয়া হলেও বাজারের উন্নতির কোনো লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না। উপরন্তু বাজারে সূচক তিন বছরের সর্বনিম্নে...
দিন শেষে ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬০ পয়েন্ট বা এক শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ৫ হাজার ৫১৮ পয়েন্টে। যা সূচকের তিন বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন অবস্থান।
তবে, ঊর্ধ্বসীমা অর্থাৎ কোনো শেয়ারের দাম বাড়ার সীমা ১০ শতাংশ অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে।
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজও সূচকের পতনে লেনদেন শেষ হয়েছে।
আজ সোমবার ডিএসইএক্স ৬৮ দশমিক ৩২ পয়েন্ট বা ১ দশমকি ১৭ শতাংশ কমে ৫ হাজার ৭৬১ দশমিক ৩৮ পয়েন্টে দাঁড়িয়েছে।
আজ ডিএসইতে ২২১টি কোম্পানির শেয়ার দর বেড়েছে, কমেছে ১২২টির এবং ৫৪টির অপরিবর্তিত আছে।
টার্নওভার ৪৪ দশমিক ২৮ শতাংশ বেড়ে ৬১০ কোটি টাকায় দাঁড়িয়েছে।
‘বড় মূলধনের ব্লু-চিপ কোম্পানিগুলোর আয় আশাব্যঞ্জক না হওয়ায় অনেক বিনিয়োগকারী ভয় পেয়ে গেছেন।’