জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত

ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাতে অংশ নিতে সকাল থেকেই জাতীয় ঈদগাহে আসতে শুরু করেন মুসল্লিরা। ছবি: প্রবীর দাশ/ স্টার

জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টায় এ জামাত শুরু হয়।

এতে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন, প্রধান বিচারপতি, মন্ত্রিপরিষদ সদস্য, সংসদ সদস্য, সুপ্রিম কোর্ট ও হাইকোর্ট বিভাগের বিচারপতি, রাজনৈতিক নেতা, সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা, বিভিন্ন মুসলিম দেশের কূটনীতিকসহ সর্বস্তরের হাজারো মানুষ নামাজ আদায় করেন।

বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৮টায় জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত অনুষ্ঠিত হয়। অংশ নেন হাজারো মানুষ। ছবি: প্রবীর দাশ/ স্টার

নামাজ শেষে শোনা হয় খুতবা। এরপর দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।

নামাজ শেষে প্রীতির বন্ধনে ঈদের শুভেচ্ছা বিনিময় করেন সবাই।

ঈদের প্রধান জামাতে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের খতিব হাফেজ মাওলানা মুফতি মোহাম্মদ রুহুল আমিন ইমাম এবং এ মসজিদের মুয়াজ্জিন ক্বারী মুহাম্মদ হাবিবুর রহমান মোকাব্বির হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

ঈদের জামাতে অংশ নিতে ভোর থেকেই মুসল্লিরা আসতে শুরু করেন। এসময় দীর্ঘ সারি দেখা যায় সেখানে।

ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাতে অংশ নিতে নারায়ণগঞ্জ থেকে ভোর ৫টায় রওনা দিয়ে এসেছেন মো. কামরুল হোসেন। তিনি দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, 'জাতীয় ঈদগাহে ঈদের প্রধান জামাত পড়ার অনেক দিনের ইচ্ছা ছিল। আজকে জামাতে অংশ নিতে পেরে খুব ভালো লাগছে।'

সকাল থেকেই ঈদগাহের মূল গেইটের সামনে ছিল মানুষের সারি। নারীদের জন্য আলাদা নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা ছিল। ছবি: প্রবীর দাশ/স্টার

জাতীয় ঈদগাহে নারীদের জন্য আলাদা নামাজ আদায়ের ব্যবস্থা ছিল। বাবা-মায়ের হাত ধরে আসে ছোট শিশুরাও। 

২৫ হাজার ৪০০ বর্গমিটার আয়তনের মূল প্যান্ডেলে একসাথে ৩৫ হাজার মুসল্লি ঈদের জামাত আদায় করতে পারেন।

 

Comments

The Daily Star  | English
enforced disappearance in Bangladesh

Enforced disappearance: Anti-terror law abused most to frame victims

The fallen Sheikh Hasina government abused the Anti-Terrorism Act, 2009 the most to prosecute victims of enforced disappearance, found the commission investigating enforced disappearances.

9h ago