আমাদের এই অঞ্চলে জনমানুষের রাজনৈতিক বিবর্তনের ইতিহাস পরিক্রমায় লক্ষ করলে স্পষ্ট বোঝা যায় যে, বৈষম্য, নিপীড়ন ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে আমাদের সমষ্টিগত সংগ্রামের দীর্ঘ এক ইতিহাস রয়েছে।
২০১৮ সালে ঢুঁ মেরেছিলাম বাংলাদেশ সরকারের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা দপ্তরের ওয়েবসাইটে। সেখানে পেয়েছিলাম নিবন্ধনকৃত পত্র-পত্রিকার তালিকা ও সার্কুলেশন সংক্রান্ত তথ্য, যা ছিল ডাহা মিথ্যা, সত্যের অপলাপ।
ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে যে নতুন নতুন সুযোগ আমাদের সামনে উন্মুক্ত হয়েছে, সেগুলোকে উদযাপনের পাশাপাশি জরুরি ভিত্তিতে আমাদেরকে ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার দিকে নজর দিতে হবে।
যথাযথ মূল্যায়ন ছাড়া কাউকে পাস করিয়ে দেওয়া পরিশ্রম করে সফল হওয়া শিক্ষার্থীদের ওপর অন্যায়ের সামিল।
ধরে নিলাম নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য হবে না। কিন্তু তার দ্বারা কি নিশ্চিত হওয়া যাবে যে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে? মোটেই না। কেননা নির্বাচন আর যাই করুক রাষ্ট্রের চরিত্রে কোনো মৌলিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে...
সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য জনসাধারণের ভোটের প্রতি আস্থা তৈরি করা, নির্বাচন প্রক্রিয়াকে অলিগার্কদের প্রভাব থেকে মুক্ত রাখা এবং জনসম্পৃক্ততা বাড়ানো জরুরি।
আমাদের এই অঞ্চলে জনমানুষের রাজনৈতিক বিবর্তনের ইতিহাস পরিক্রমায় লক্ষ করলে স্পষ্ট বোঝা যায় যে, বৈষম্য, নিপীড়ন ও বঞ্চনার বিরুদ্ধে আমাদের সমষ্টিগত সংগ্রামের দীর্ঘ এক ইতিহাস রয়েছে।
২০১৮ সালে ঢুঁ মেরেছিলাম বাংলাদেশ সরকারের চলচ্চিত্র ও প্রকাশনা দপ্তরের ওয়েবসাইটে। সেখানে পেয়েছিলাম নিবন্ধনকৃত পত্র-পত্রিকার তালিকা ও সার্কুলেশন সংক্রান্ত তথ্য, যা ছিল ডাহা মিথ্যা, সত্যের অপলাপ।
ছাত্র-জনতার গণআন্দোলনে যে নতুন নতুন সুযোগ আমাদের সামনে উন্মুক্ত হয়েছে, সেগুলোকে উদযাপনের পাশাপাশি জরুরি ভিত্তিতে আমাদেরকে ভবিষ্যৎ গড়ে তোলার দিকে নজর দিতে হবে।
প্রজন্ম নিয়ে রাষ্ট্র যেমন চিন্তা করতে হবে, তেমনি তরুণদেরকেও সচেতন হয়ে নিজের ক্যারিয়ার নিয়ে ভাবতে হবে।
অস্বীকার করার সুযোগ নেই, সংবিধানে এই যে ১৭ বার সংশোধন আনা হলো, তার অনেকগুলোই আনা হয়েছে ক্ষমতায় থাকা ব্যক্তি ও দলের রাজনৈতিক স্বার্থে এবং সেজন্য অনেক ক্ষেত্রে মানুষের মৌলিক অধিকারও সংকুচিত হয়েছে।
গণ-অভ্যুত্থান পরবর্তী এই সরকারের কাজের ক্ষেত্র ব্যাপক, গোলমেলে, গভীর, সুদূরপ্রসারী এবং জাতীয় আকাঙ্ক্ষার সঙ্গে সম্পৃক্ত।
ধরে নিলাম নির্বাচন অগ্রহণযোগ্য হবে না। কিন্তু তার দ্বারা কি নিশ্চিত হওয়া যাবে যে দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হবে? মোটেই না। কেননা নির্বাচন আর যাই করুক রাষ্ট্রের চরিত্রে কোনো মৌলিক পরিবর্তন নিয়ে আসবে...
গণমাধ্যমের আধুনিকায়ন, দায়িত্বশীলতা বৃদ্ধি, পেশাগত উৎকর্ষ সাধন ও ডিজিটাল যুগের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় একটি শক্তিশালী ও সুগঠিত অভিভাবকসূলক পরামর্শক প্রতিষ্ঠান জরুরি হয়েছে বাংলাদেশে।
পুলিশ বাহিনীর যেসব কর্মকর্তা-সদস্য হত্যা-গুম-খুনসহ গণহত্যার অপরাধের সঙ্গে জড়িত, তাদের বিচারের আওতায় আনতে হবে। এক্ষেত্রে জিরো টলারেন্স দেখাতে হবে।
ভবিষ্যতে ‘২০২৪ সালের ২০ অক্টোবর’ বাংলাদেশের সংবিধান ও বিচার বিভাগের ইতিহাসে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ একটি দিন হিসেবে হয়তো উল্লিখিত হবে।