প্রতিদিন ভোট পাঁচটায় ঘুম থেকে উঠে দুই গ্লাস পানি খেয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হাঁটতে যেতেন তিনি। ৬টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত হাঁটতেন।
আবুল মনসুর আহমেদের সাংবাদিকতার প্রাসঙ্গিকতার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো- সময়কে ধারণ করতে পারা। যে কোন সৃষ্টিশীল মানুষেরই নিজের সময়কে ধরতে পারার প্রয়োজন হয়
তিনি ১৯৪৬ সালে অবিভক্ত বাংলার কলকাতা থেকে প্রকাশিত দৈনিক ‘কৃষক’, ‘নবযুগ’ ও ‘ইত্তেহাদ’র সম্পাদক ছিলেন। তিনি ছিলেন আধুনিক ও প্রগতিশীল সাংবাদিকতার অগ্রপথিক।
এমন ঘটনার পরম্পরা দেখলে শিহরিত হবেন দর্শক। এসব ঘটনাবলীর সচিত্র উপস্থাপনায় বাঙালির ত্যাগ এবং গণহত্যার ঘটনাগুলো দৃশ্যমান হবে। বাংলাদেশের মানুষকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য বারবার একাত্তরেই ফিরে যেতে হয়।
'ভুট্টা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পাবনার মানুষ সেদিন মুক্তিযুদ্ধের জন্য সংগঠিত হওয়ার প্রাথমিক ধাপ অর্জন করে'
জসীম উদদীনকে বাঙালির-আকাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশের অপর নাম বলায় সঙ্গত ও যুক্তিযুক্ত। কারণ, তিনি বাঙালি সংস্কৃতির আদি ও অকৃত্রিম রূপটাই তুলে ধরেছেন সৃজনশৈলীতে।
রাজশেখর বসু ব্যঙ্গকৌতুক ও বিদ্রুপাত্মক কথাসাহিত্যের জন্য প্রসিদ্ধ ছিলেন দুই বঙ্গে।
মূলনীতি চারটি কেন এসেছিল? এসেছিল আমাদের সমষ্টিগত সংগ্রামের ফলশ্রুতিতে এবং স্বপ্ন বাস্তবায়নের অঙ্গীকার হিসেবে।
আবু হেনা মোস্তফা কামাল স্বল্পায়ু জীবন পেয়েছেন কিন্তু সৃষ্টিকর্মে বিপুলতার স্বাক্ষর রেখে গেছেন।
শতবছর পূর্বেও ছিল আজকের মতো শবে বরাতের হালুয়া-রুটি, মিষ্টান্ন, আতশবাজি আর কোথাও বা গরুর গোশত। মসজিদ সাজানো, রাতে জেয়ারত করে বেড়ানো বিভিন্ন মাজার কিংবা কবরস্থানে গিয়ে জেয়ারত করা আত্মীয়-স্বজনের...
পাবনার ভাষা আন্দোলন শুরু হয় ১৯৪৮ সাল থেকেই
'দাদি যখন সুই-সুতোর কাজ করতেন তখন তিনি পাশে বসে দেখতেন। এভাবে তিনি দাদির কাছ থেকে সুই-সুতোর কাজ শিখেছেন'
ভাষিক ও সাংস্কৃতিক পরিচয়কে ধারণ করা একুশের চেতনা বাঙালির মনের ভেতর জাগিয়ে দিয়েছিল রাষ্ট্রবাসনা।
তপংকর চক্রবর্তী জানান, তাদের পরিবারের সঙ্গে জীবনানন্দ দাশের পরিবারের ছিল গভীর সম্পর্ক। ১৯৪৮ সালে জীবনানন্দ দাশের এই চেয়ারটি তার বাবাকে দেন কবির পিসি স্নেহলতা দাশ।
অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় মাতৃভূমির ইতিহাস সাধনায় সমগ্র জীবন উৎসর্গ করেছিলেন। বিজ্ঞানসম্মত পদ্ধতিতে বাংলার ইতিহাসচর্চার তিনিই পথিকৃৎ। ১৯ শতকের শেষ দশক এবং ২০ শতকের প্রথম তিন-দশক অক্ষয়কুমার ছিলেন বৃহৎ...
মেলা মঞ্চে আয়োজন করা হয়েছে গ্রামীণ ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা ও লোকজ গান।
প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের আঞ্চলিক পরিচালক এবং খননকারী দলের প্রধান ড. নাহিদ সুলতানা দ্য ডেইলি স্টারকে এ তথ্য জানান।
'আমার অতিকায় ছবিগুলোর কৃষকের অতিকায় অতিকায় দেহটা এই প্রশ্নই জাগায় যে, ওরা কৃশ কেন? ওরা রুগ্ন কেন- যারা আমাদের অন্ন যোগায়। ফসল ফলায়।’
নিসর্গের কবি জীবনানন্দ দাশ তার ‘শহর’ শিরোনামের কবিতায় নিজ হৃদয়কে উদ্দেশ্য করে বলেছিলেন, ‘হৃদয়, অনেক বড়ো-বড়ো শহর দেখেছো তুমি; সেই সব শহরের ইটপাথর,/কথা, কাজ, আশা, নিরাশার ভয়াবহ হৃত চক্ষু/আমার মনের...
রাজধানীর ধানমন্ডিতে সফিউদ্দিন শিল্পালয়ে শুরু হয়েছে চিত্রশিল্পী মোয়াজ্জেম হোসেন জনির প্রথম একক ছাপচিত্র প্রদর্শনী ‘শহরনামা’।
সবুজ বনের পাশে দিয়ে বয়ে গেছে একটি নদী। সেই নদীতে লঞ্চ চলাচল করে। তেমনি একটি লঞ্চে বসে আনমনে বন দেখছে ছোট্ট একটি শিশু।
বাংলাদেশের আলোকচিত্রের ৫০ বছরের ফিরিস্তি লিখতে গেলে শুরু করতে হবে তারও একটু আগে থেকে। বায়ান্নর সেই উত্তাল দিনগুলোর চিত্র ধারণ করে স্মরণীয় হয়ে আছেন আলোকচিত্রী আমানুল হক ও অধ্যাপক রফিকুল ইসলাম।...
মুর্তজা বশীর ৯৩ বছর বাঁচতে চেয়েছিলেন। তার বেশি কিংবা কম কেন নয়, সে এক মস্তোবড় প্রশ্ন বটে। যার উত্তর ও যৌক্তিকতা জানতেন কেবল তিনিই।
বাংলাদেশ জাতীয় জাদুঘরে রাখা এদেশের আধুনিক শিল্পকলার অন্যতম পথিকৃৎ ভাস্কর নভেরা আহমেদের একটি প্রখ্যাত ভাস্কর্য ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার তিন বছর পেরিয়ে গেছে। তবে এখনও এই ঘটনায় জড়িত কাউকে আইনের আওতায় আনা যায়নি।
আন্তর্জাতিক নারী দিবস উপলক্ষে নারী শিল্পীদের সংগঠন ‘জলকন্যা’র আয়োজনে চিত্র প্রদর্শনী শুরু হয়েছে।
প্রতিদিন ভোট পাঁচটায় ঘুম থেকে উঠে দুই গ্লাস পানি খেয়ে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে হাঁটতে যেতেন তিনি। ৬টা ১৫ মিনিট পর্যন্ত হাঁটতেন।
আবুল মনসুর আহমেদের সাংবাদিকতার প্রাসঙ্গিকতার একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো- সময়কে ধারণ করতে পারা। যে কোন সৃষ্টিশীল মানুষেরই নিজের সময়কে ধরতে পারার প্রয়োজন হয়
তিনি ১৯৪৬ সালে অবিভক্ত বাংলার কলকাতা থেকে প্রকাশিত দৈনিক ‘কৃষক’, ‘নবযুগ’ ও ‘ইত্তেহাদ’র সম্পাদক ছিলেন। তিনি ছিলেন আধুনিক ও প্রগতিশীল সাংবাদিকতার অগ্রপথিক।
এমন ঘটনার পরম্পরা দেখলে শিহরিত হবেন দর্শক। এসব ঘটনাবলীর সচিত্র উপস্থাপনায় বাঙালির ত্যাগ এবং গণহত্যার ঘটনাগুলো দৃশ্যমান হবে। বাংলাদেশের মানুষকে এগিয়ে যাওয়ার জন্য বারবার একাত্তরেই ফিরে যেতে হয়।
'ভুট্টা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে পাবনার মানুষ সেদিন মুক্তিযুদ্ধের জন্য সংগঠিত হওয়ার প্রাথমিক ধাপ অর্জন করে'
জসীম উদদীনকে বাঙালির-আকাঙ্ক্ষিত বাংলাদেশের অপর নাম বলায় সঙ্গত ও যুক্তিযুক্ত। কারণ, তিনি বাঙালি সংস্কৃতির আদি ও অকৃত্রিম রূপটাই তুলে ধরেছেন সৃজনশৈলীতে।
রাজশেখর বসু ব্যঙ্গকৌতুক ও বিদ্রুপাত্মক কথাসাহিত্যের জন্য প্রসিদ্ধ ছিলেন দুই বঙ্গে।
মূলনীতি চারটি কেন এসেছিল? এসেছিল আমাদের সমষ্টিগত সংগ্রামের ফলশ্রুতিতে এবং স্বপ্ন বাস্তবায়নের অঙ্গীকার হিসেবে।
আবু হেনা মোস্তফা কামাল স্বল্পায়ু জীবন পেয়েছেন কিন্তু সৃষ্টিকর্মে বিপুলতার স্বাক্ষর রেখে গেছেন।
বিষয়টি নিয়ে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রচারের পর ভাষাটিকে বাঁচিয়ে রাখার উদ্যোগ নিয়েছেআলীকদম সেনা জোন।