শান্তর সেঞ্চুরিতে নাটকীয় লড়াইয়ে আইরিশদের হারাল বাংলাদেশ

বৃষ্টির কারণে ৪৫ ওভারে নেমে আসা ম্যাচে ৩ বল বাকি থাকতে লক্ষ্যে পৌঁছায় তামিম ইকবালের নেতৃত্বাধীন দল।
ছবি: বিসিবি

ইংল্যান্ডের চেমসফোর্ডে শুক্রবার তিন ম্যাচ সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে আয়ারল্যান্ডের দেওয়া ৩২০ রানের বিশাল লক্ষ্য তাড়া করে ৩ উইকেটের নাটকীয় জয় পেয়েছে বাংলাদেশ।

বৃষ্টির কারণে ৪৫ ওভারে নেমে আসা ম্যাচে ৩ বল বাকি থাকতে লক্ষ্যে পৌঁছায় তামিম ইকবালের নেতৃত্বাধীন দল। এই জয়ে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ। একই ভেন্যুতে আগামী রোববার তৃতীয় ও শেষ ম্যাচে মুখোমুখি হবে দুই দল।

গুরুত্বপূর্ণ ইনিংসে দলকে জিতিয়ে অভিজ্ঞ মুশফিকুর রহিম অপরাজিত থাকেন ২৮ বলে ৩৬ রানে। তার ব্যাট থেকে আসে ৪টি চার। মার্ক অ্যাডায়েরের লেংথ বল র‍্যাম্প শটে উইকেটরক্ষক লরকান টাকারের মাথার উপর দিয়ে সীমানার বাইরে পাঠিয়ে ম্যাচ শেষ করেন তিনি। শরিফুল ইসলাম করেন ৩ বলে অপরাজিত ৪ রান।

এর আগে তিনে নামা বাঁহাতি নাজমুল হোসেন শান্ত ক্যারিয়ারের প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরিতে দলকে জয়ের কক্ষপথে রাখেন। ম্যাচসেরা পারফরম্যান্সে তিনি খেলেন ১১৭ রানের নান্দনিক ইনিংস। ঝড়ো ব্যাটিংয়ে মাত্র ৯৩ বল মোকাবিলায় তিনি মারেন ১২ চার ও ৩ ছক্কা।

পরিস্থিতির দাবি মেটান আরেক তরুণ ব্যাটার তাওহিদ হৃদয়ও। পাঁচে নেমে ৫৮ বলে তিনি আক্রমণাত্মক ৬৮ রান করেন ৫ চার ও ৩ ছক্কায়। পাঁচ ওয়ানডের ক্যারিয়ারে এটি তার দ্বিতীয় ফিফটি। শান্তর সঙ্গে তার চতুর্থ উইকেট জুটিতে আসে ১০২ বলে ১৩১ রান।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

বাংলাদেশ: ৪৪.৩ ওভারে ৩২০/৭ (তামিম ৭, লিটন ২১, শান্ত ১১৭, সাকিব ২৬, হৃদয় ৬৮, মুশফিক ৩৬*, মিরাজ ১৯, তাইজুল ৯, শরিফুল ৪*; লিটল ১/৬৩, অ্যাডায়ার ১/৫২, হিউম ১/৫৭, ম্যাকব্রাইন ০/৪৯, ক্যাম্পার ২/৩৭, ডকরেল ২/৫৮)।

নাটকীয় শেষ ওভার

জিততে শেষ ওভারে বাংলাদেশের চাহিদা দাঁড়াল মাত্র ৫ রানের। দারুণ খেলতে থাকা মুশফিকুর রহিম স্ট্রাইকে থাকায় চাপও ছিল কম। তবে মার্ক অ্যাডায়ারের প্রথম দুই বলে রান না এলে ফের জেগে ওঠে শঙ্কা।

তৃতীয় ডেলিভারিটি ছিল ফুল টস। মুশফিক বড় শট খেলা ছাড়া বিকল্প ভাবেননি। তবে ডিপ ব্যাকওয়ার্ড স্কয়ার লেগে থাকা আইরিশ ফিল্ডার হাতে জমান ক্যাচ। তখন তৈরি হয় নাটকীয় পরিস্থিতির। বলটি মুশফিকের কোমরের চেয়ে বেশি উঁচুতে ছিল না তা নিশ্চিত হওয়ার জন্য তৃতীয় আম্পায়ারের শরণাপন্ন হন মাঠের আম্পায়াররা।

টেলিভিশন রিপ্লে দেখার পর আসে নো বলের সিদ্ধান্ত। সঙ্গে ফ্রি হিটের সুবিধা মেলে। সমীকরণ দাঁড়ায় ৪ বলে ৪ রানের। এরপর উদ্ভাবনী শটে বল সীমানাছাড়া করে বাংলাদেশকে উল্লাসে মাতান মুশফিক।

ফিরে গেলেন তাইজুল

এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে পড়ে আউট হলেন তাইজুল ইসলাম। পেসার জশ লিটলের করা ৪৪তম ওভারের দ্বিতীয় বলে কাটা পড়লেন তিনি। ১৩ বলে তার সংগ্রহ ৯ রান। মুশফিকুর রহিমের সঙ্গে তার জুটি ছিল ২২ বলে ২৩ রানের। দলীয় ৩০৯ রানে সপ্তম উইকেট হারাল বাংলাদেশ। তাইজুলের বিদায়ে চাপ আরও ঘনীভূত হলো তাদের ওপর। তবে মুশফিকুর রহিম ক্রিজে আছেন আশার আলো হয়ে। জয়ের জন্য ১০ বলে আরও ১১ রান চাই টাইগারদের।

আম্পায়ার্স কলে মিরাজের বিদায়

জর্জ ডকরেলের করা ৪০তম ওভারের চতুর্থ বলে থামতে হলো মেহেদী হাসান মিরাজকে। ব্যাকফুটে খেলার চেষ্টায় ব্যর্থ হলে বল তার প্যাডে লাগে। আয়ারল্যান্ডের ক্রিকেটারদের আবেদনে আউটের সিদ্ধান্ত দেন আম্পায়ার। রিভিউ নেন মিরাজ। তবে রিপ্লেতে দেখা যায়, লেগ স্টাম্পে সামান্য আঘাত করত বলটি। ফলে বিদায় নেন ভালো শুরু করা মিরাজ। ৩ চারে ১২ বলে ১৯ রান আসে তার ব্যাট থেকে। ৪০ ওভারে বাংলাদেশের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ২৮৬ রান। মুশফিকুর রহিম আছেন ১৪ বলে ১৮ রানে। তার সঙ্গী তাইজুল ইসলাম ২ বল খেলে রানের খাতা খুলতে পারেননি এখনও। মিরাজের বিদায়ে কিছুটা চাপে পড়ল বাংলাদেশ। কারণ, মুশফিক ছাড়া আর কোনো স্বীকৃত ব্যাটার নেই।

ছক্কা মারার পরের বলে আউট শান্ত

কার্টিস ক্যাম্পারের আগের বলেই ছক্কা মেরেছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। পরের বলটিও একই লক্ষ্য নিয়ে পুল করেছিলেন। কিন্তু এবার ডিপ স্কয়ার লেগে হ্যারি টেক্টরের হাতে ক্যাচ দিলেন তিনি। তিনে নেমে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরির স্বাদ নিয়েছেন বাঁহাতি শান্ত। ইনিংসের চতুর্থ ওভার উইকেটে গিয়ে তিনি টিকলেন ৩৭তম ওভার পর্যন্ত। ৯৩ বল মোকাবিলায় শান্ত খেলেন ১১৭ রানের ইনিংস। ১২টি চারের সঙ্গে ৩টি ছক্কা মারেন তিনি। দলীয় ২৫৭ রানে পঞ্চম উইকেটের পতন হলো বাংলাদেশের।

থামল হৃদয়ের আক্রমণাত্মক ইনিংস

আয়ারল্যান্ডের স্পিনার জর্জ ডকরেলের শর্ট ডেলিভারি পুল করতে চেয়েছিলেন তাওহিদ হৃদয়। কিন্তু ব্যাটে-বলে সংযোগ হয়নি ঠিকঠাক। উপরে উঠে যাওয়া বল লুফে তাকে বিদায় করলেন কার্টিস ক্যাম্পার। ৫৮ বলের আক্রমণাত্মক ইনিংসে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় হৃদয়ের রান ৬৮। এতে ভাঙল নাজমুল হোসেন শান্তর সঙ্গে তার ১০২ বলে ১৩১ রানের চতুর্থ উইকেট জুটি।

অনবদ্য ব্যাটিংয়ে শান্তর প্রথম ওয়ানডে সেঞ্চুরি

জর্জ ডকরেলের করা ৩৪তম ওভারের প্রথম বলে ডাবল নিয়ে সেঞ্চুরি পূরণ করলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। ৯৯ থেকে পৌঁছে গেলেন ১০১ রানে। রান পূর্ণ করার পর তিনি দেখালেন বুনো উদযাপন। হেলমেট খুলে দুবার খুশিতে লাফিয়ে উঠলেন। এরপর ব্যাটে চুমু খেলেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ক্যারিয়ারের ২৩তম ওয়ানডেতে এসে এই সংস্করণে প্রথম সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত। তিন অঙ্কে পৌঁছাতে মাত্র ৮৩ বল লাগে তার। তার ব্যাট থেকে এসেছে ১১ চার ও ২ ছক্কা। তাওহিদ হৃদয়ের সঙ্গে জুটি বেঁধে বাংলাদেশকে লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে নিচ্ছেন তিনি।

হৃদয়ের দুর্দান্ত ফিফটি

ওয়ানডে ক্যারিয়ারের শুরুটা দুর্দান্ত হয়েছে তাওহিদ হৃদয়ের। এই সংস্করণে নিজের মাত্র চতুর্থ ম্যাচে দ্বিতীয় ফিফটির স্বাদ নিলেন বাংলাদেশের তরুণ ডানহাতি ব্যাটার। গ্রাহাম হিউমের করা ৩১তম ওভারের শেষ বলটি মিডউইকেটে ঠেলে সিঙ্গেল নিয়ে হাফসেঞ্চুরি পূরণ করলেন তিনি। ব্যক্তিগত মাইলফলকে পৌঁছাতে তার লাগল ৪৯ বল। তার ব্যাট থেকে এসেছে ৩ চার ও ২ ছক্কা।

শান্ত-হৃদয়ের জুটির ফিফটি

দলীয় ১০১ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর বাংলাদেশ দলের হাল তাওহিদ হৃদয়কে নিয়ে ধরেন নাজমুল হোসেন শান্ত। দুই ব্যাটারই দৃষ্টিনন্দন কিছু শটে বাউন্ডারি আদায় করে সচল রেখেছেন রানের চাকা। এরমধ্যেই এসেছে জুটির পঞ্চাশ রান। মাত্র ৪০ বলে এ জুটি গড়েন তারা, যেখানে শান্ত অবদান ২৮ রান এবং হৃদয়ের অবদান ২৩ রান।  

শান্তর হাফসেঞ্চুরি

থিতু হতে কিছুটা সময় নিয়েছিলেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তবে ধীরে ধীরে খোলস ভেঙে আগ্রাসী ভূমিকায় নামেন এ তরুণ ব্যাটার। অসাধারণ কিছু শটে রানের চাকা সচল রেখে আদায় করে নেন বাউন্ডারি। এরমধ্যেই নিজের ফিফটিও তুলে নিয়েছেন এ ব্যাটার। ৪৯ বলে হাফসেঞ্চুরি স্পর্শ করেন তিনি। এ সময়ে মেরেছেন ৬টি চার ও ১টি ছক্কা।

সাকিবের বিদায়ে ভাঙল জুটি

উইকেটে নেমে শুরু থেকেই বড় শট খেলার প্রত্যয় দেখা যায় সাকিবের মধ্যে। নিজের চতুর্থ বলেই পান বাউন্ডারি। দারুণ কিছু শটে বাউন্ডারি তুলে রানের গতি বাড়িয়েছিলেন তিনি। কিন্তু আরও একটি মারতে গিয়ে ডকরেলের হাতে ক্যাচ তুলে দেন এ অলরাউন্ডার। কার্টিস ক্যাম্ফারের অফস্টাম্পের বাইরে থাকা বলটি মূলত জায়গায় দাঁড়িয়ে খেলতে যাওয়ার খেসারৎ দেন তিনি। ২৭ বলে ৫টি চারের সাহায্যে ২৬ রান করেন সাকিব।

শান্ত-সাকিবের জুটিতে পঞ্চাশ

দুই ওপেনারের দ্রুত বিদায়ের পর নাজমুল হোসেন শান্তর সঙ্গে দলের হাল ধরেছেন অভিজ্ঞ ব্যাটার সাকিব আল হাসান। প্রাথমিক চাপ সামলে এরমধ্যেই গড়েছেন ৫০ রানের দারুণ এক জুটি। মাত্র ৩৯ বলেই গড়েন এ জুটি।

উইকেটে নেমে শুরু থেকেই সাকিব আগ্রাসী হলেও কিছুটা দেখে শুনে এগোচ্ছিলেন শান্ত। এরপর তিনিও যোগ দেন সাকিবের সঙ্গে। গ্রাহাম হিউমের টানা দুই বলে বাউন্ডারি তুলে নেওয়ার পরের ওভারে মারেন একটি চার ও ছক্কা। আর অ্যান্ডি ম্যাকব্রাইনের ওভারে তিনটি চার মারেন সাকিব।

লিটনের বিদায়ে চাপে বাংলাদেশ

দলীয় ৯ রানে অধিনায়ক তামিম ইকবালকে হারিয়ে শুরুতেই চাপে পড়েছিল বাংলাদেশ। এরপর নাজমুল হোসেন শান্তকে নিয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর ইঙ্গিত দিয়েছিলেন আরেক ওপেনার লিটন কুমার দাস। কিন্তু হতাশ করেছেন তিনিও। দারুণ কিছু শট খেলার পর আউট হয়েছেন অনেকটা আনাড়ির মতো। ফিলিপ হিউমের অফস্টাম্পের বেশ বাইরে রাখা বলে জায়গায় দাঁড়িয়ে খোঁচা মারতে গিয়েছিলেন তিনি। তবে ব্যাটের কানায় লেগে চলে যায় উইকেটরক্ষক লরকান টাকারের হাতে। ২১ বলে ২টি চার ও ১টি ছক্কায় ২১ রান করেন লিটন।

শুরুতেই ফিরলেন তামিম

লক্ষ্য বিশাল হলেও দেখে শুনেই ব্যাটিংয়ের শুরুটা করেছিলেন অধিনায়ক তামিম ইকবাল। ১৩টি বল মোকাবেলা করলেও আসেনি কোনো বাউন্ডারি। কিন্তু ইনিংস লম্বা করতে পারেননি তিনি। আউট হয়েছেন জর্জ ডকরেলকে ক্যাচিং অনুশীলন করিয়ে। মার্ক অ্যাডাইরের লেগ স্টাম্পে রাখা বলে ফ্লিক করতে গিয়ে ফরোয়ার্ড স্কয়ার লেগে ক্যাচ তুলে দেন টাইগার অধিনায়ক। ১৩ বলে ৭ রান আসে তার ব্যাট থেকে।

বাংলাদেশকে ৩২০ রানের লক্ষ্য দিল ইংল্যান্ড

দুর্দান্ত টেক্টরের ঝড়ো ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি তাণ্ডব চালান জর্জ ডকরেল। সাতে নেমে ৭৪ রানে অপরাজিত থাকেন তিনি। মাত্র ৪৭ বল মোকাবিলায় তিনি মারেন ৩ চার ও ছক্কা। মার্ক অ্যাডায়ার খেলেন ২ ছক্কায় ৮ বলে ২০ রানের কার্যকর ইনিংস।

অথচ ইনিংসের শুরুতে ১৬ রানে দুই ওপেনারকে হারিয়ে বেশ চাপে পড়েছিল আয়ারল্যান্ড। সেখান থেকে দলকে সঠিক দিশা দেন অধিনায়ক অ্যান্ড্রু ব্যালবার্নি ও টেক্টর। তৃতীয় উইকেটে ১০৪ বলে ৯৮ রান যোগ করেন তারা।

৫৭ বলে ৫ চারে ৪২ করে থামেন ব্যালবার্নি। এরপর ষষ্ঠ উইকেটে ডকরেলের সঙ্গে ৬৮ বলে ১১৫ রানের অসাধারণ জুটি গড়েন টেক্টর। এই দুজনের পাশাপাশি অ্যাডায়ারের আক্রমণাত্মক ব্যাটিংয়ে শেষ ১০ ওভারে ১২৩ রান তোলে আয়ারল্যান্ড।

প্রথম দিকে বাংলাদেশের পেসাররা যে চাপ প্রয়োগ করেছিলেন পরে তা আলগা হয়ে যায়। স্পিনারদের কাছ থেকে আসেনি প্রত্যাশিত সহায়তা। বিস্ময় জাগিয়ে অধিনায়ক তামিম ইকবাল অফ স্পিনার মেহেদী হাসান মিরাজকে ৪০ ওভারের পর আক্রমণে আনেন।

তরুণ পেসার হাসান মাহমুদ ২ উইকেট নেন ৪৮ রানে। ১ উইকেট নিতে আরেক ডানহাতি ফাস্ট বোলার ইবাদত হোসেনের খরচা ৫৬ রান। তবে ভীষণ খরুচে ছিলেন শরিফুল ইসলাম। এই বাঁহাতি পেসার ২ উইকেট নিলেও লাইন ও লেংথে ভুগে ৯ ওভারে দেন ৮৩ রান।

তারকা বাঁহাতি স্পিনার সাকিব আল হাসান উইকেটশূন্য থাকেন ৫৭ রান দিয়ে। আরেক বাঁহাতি স্পিনার তাইজুল ইসলাম নেন ১ উইকেট। তিনিও সুবিধা করতে পারেননি। ৭ ওভারে দেন ৫৯ রান।

সংক্ষিপ্ত স্কোর:

আয়ারল্যান্ড: ৪৫ ওভারে ৩১৯/৬ (ডোহেনি ১২, স্টার্লিং ০, ব্যালবার্নি ৪২, টেক্টর ১৪০, টাকার ১৬, ক্যাম্পার ৮, ডকরেল ৭৪*, অ্যাডায়ার ২০*; হাসান ২/৪৮, শরিফুল ২/৮৩, ইবাদত ১/৫৬, সাকিব ০/৫৭, তাইজুল ১/৫৯, মিরাজ ০/১৩)।

Comments

The Daily Star  | English
Pro-Palestinian protests on US campuses

Has the war in Gaza exposed limitations of free speech in US?

Protests have rocked US university campuses over the last week as pro-Palestinian students have encamped on the grounds of Columbia, Yale, and New York University, among other prestigious educational institutions, urging universities to divest from the state of Israel amid the ongoing genocide.

1h ago