ইউনিসেফ জানিয়েছে, মানবিক সহায়তা প্রয়োজন, এমন শিশুর সংখ্যা দুই বছরে দ্বিগুণ হয়েছে।
২০২৩ সালে বাংলাদেশে এক লাখের বেশি শিশু তাদের পঞ্চম জন্মদিনের আগেই মারা গেছে।
বাংলাদেশে ২০-২৪ বছর বয়সী নারীদের মধ্যে ৫১ দশমিক ৪ শতাংশেরই বিয়ে হয়েছে ১৮ বছর হওয়ার আগে।
সংস্থাটির অনুমান, সারাবিশ্বে ৪৭ কোটি ৩০ লাখেরও বেশি শিশু যুদ্ধ আক্রান্ত এলাকায় বাস করছে৷ অর্থাৎ প্রতি ছয়জনে এক শিশু এমন পরিস্থিতির শিকার৷
জাতিসংঘের শিশু বিষয়ক সংস্থা ইউনিসেফ এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ইয়াগির কারণে ৬০ লাখ শিশু ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তাদের বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসেবা, খাদ্য ও আশ্রয়ের সুবিধা; সবকিছুই...
বিবৃতিতে জানানো হয়, চাহিদা, উৎপাদন সক্ষমতা, অর্থায়ন ও চুক্তি সাপেক্ষে ২০২৫ সাল পর্যন্ত চাহিদা মেটাতে এক কোটি ২০ লাখ ডোজ ভ্যাকসিন কেনার পরিকল্পনা করেছে ইউনিসেফ।
বিশ্বব্যাপী পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত ৪০ কোটি শিশুর মধ্যে দেখা গেছে—প্রতি ১০টি শিশুর ছয়জনই বাসায় নিয়মিত শারীরিক আঘাত সহ্য করে।
আগুনে রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ২০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান পুড়ে গেছে।
ইসরায়েলের হামলায় গাজায় শত শত শিশু নিহত ও আহত হয়েছে এবং সংখ্যাটি ঘণ্টায় ঘণ্টায় বাড়ছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘের শিশু তহবিল ইউনিসেফ।
সংঘাত, সহিংসতা এবং অন্যান্য সংকটের কারণে ২০২১ সালে প্রায় ৩ কোটি ৫৬ লাখ শিশু বাস্তুচ্যুত হয়েছে, যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর রেকর্ড করা সর্বোচ্চ সংখ্যা।
কোভ্যাক্সের আওতায় গত ১ বছরে ইউনিসেফ বাংলাদেশে ১৯ কোটির বেশি ডোজ করোনা টিকা সরবরাহ করেছে।