‘আজ ২০০ কেজি হাড় বিক্রি করে এক হাজার টাকা পেয়েছি। সন্ধ্যার পরে হয় তো আরও ৫০ থেকে ৬০ কেজি বিক্রি করতে পারব,’ বলেন মর্জিনা বেগম।
কচুখেত থেকে বাড়তি ফসল হিসেবে পাওয়া যায় লতি। গত বছরের চেয়ে প্রায় ৩ গুণ বেশি দামে লতি বিক্রি করতে পেরে খুশি কৃষক।