জাতীয় নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণ ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পূর্ণাঙ্গ পর্যবেক্ষক দল পাঠানোর একটি বড় মাপকাঠি বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।
চলতি বছরের জানুয়ারি ও জুলাই মাসে বাংলাদেশ সফরকারী ইইউ অনুসন্ধানী মিশনের মূল্যায়নের অনুসারে গতকাল নির্বাচন কমিশনে চিঠি পাঠিয়েছে ইইউ।
কমিশন তফসিল ও ভোটের দিনের মধ্যে ৬০ থেকে ৭০ দিনের ব্যবধান রাখার কথা ভাবছে, যা গত দুই নির্বাচনের সময় ৪০ থেকে ৫২ দিনের ব্যবধান ছিল।
সূত্র জানায়, সরকার বিএনপি ও তার সহযোগীদের সমাবেশ ও মিছিলের মতো শান্তিপূর্ণ কর্মসূচি পালনের অনুমতি দেবে তবে অবরোধ ও অবস্থান কর্মসূচির অনুমতি দেবে না যা সহিংসতা সৃষ্টি বা শহরকে স্থবির করে দিতে পারে।
‘নভেম্বরের প্রথমার্ধে মন্ত্রিসভার অল্প কয়েকজন সদস্য নিয়ে একটি নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হতে পারে।’
২০২২ সালের সেপ্টেম্বরের দিকে বিভিন্ন অনলাইন পোর্টালে এমন বেশ কিছু লেখা দেখা যায়। ওই একই সময়ে বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় নেতিবাচক ‘প্রচারণা’ মোকাবিলায় ‘ভালো কলাম লেখকদের’ লেখার আহ্বান জানিয়েছিল।
সূত্র জানায়, শরিকদের সঙ্গে আসন ভাগাভাগিও নির্ভর করবে নির্বাচন নিয়ে বিএনপির সিদ্ধান্তের ওপর।
বৃহস্পতিবার বিকেলে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইসের সঙ্গে বৈঠক শেষে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
নির্বাচনের পরিবেশ মূল্যায়নে যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিনিধিদল অক্টোবরের শুরুতে বাংলাদেশ সফর করবে।
সূত্র জানায়, শরিকদের সঙ্গে আসন ভাগাভাগিও নির্ভর করবে নির্বাচন নিয়ে বিএনপির সিদ্ধান্তের ওপর।
বৃহস্পতিবার বিকেলে বাংলাদেশে নিযুক্ত জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইসের সঙ্গে বৈঠক শেষে ওবায়দুল কাদের এ কথা বলেন।
নির্বাচনের পরিবেশ মূল্যায়নে যুক্তরাষ্ট্রের একটি প্রতিনিধিদল অক্টোবরের শুরুতে বাংলাদেশ সফর করবে।
তফসিল নিয়ে নির্বাচন কমিশন অবশ্য এখনো কোনো বৈঠক করেনি।
ইসি ইতোমধ্যে এসব সংস্থার নাম উল্লেখ করে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে।
‘সেক্ষেত্রে ঝুঁকিপূর্ণ কেন্দ্রগুলোতে আমরা বিশেষ ব্যবস্থা করব। আমি বলতে চাইছি, আমরা ওই কেন্দ্রগুলোয় আইন প্রয়োগকারী সংস্থার আরও সদস্য মোতায়েন করতে যাচ্ছি।’
রাজনৈতিক সমস্যাগুলো রাজনৈতিকভাবেই সমাধান করতে হবে বলে মনে করে ইসি।
এই দেশে যে সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব সারা বিশ্বের কাছে তা প্রমাণিত হচ্ছে।
যারা আওয়ামী লীগ ও বিএনপি করেন না; যারা সরাসরি কোনো দলের সঙ্গে যুক্ত নন—সেই আমজনতার দফা কী? তারা কী চান? প্রধান দুই দলের নেতারা কি জনগণের প্রত্যাশা বা জনগণের কী দফা
এই মুহূর্তে যুক্তরাষ্ট্রের নেতৃত্বে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের একটি অংশ অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের জন্য আমাদের ওপর চাপ সৃষ্টি করছে। ক্ষমতাসীন দল এই সহজ ও স্বাভাবিক দাবিকে দেখছে তাদেরকে ক্ষমতা...