কয়েকটি অফিস ভাড়া দিয়ে কোম্পানিটি আয় বাড়িয়েছে।
মেয়াদ শেষে রফিকুলের পাওয়ার কথা মোট এক লাখ ১০ হাজার টাকা। কিন্তু, মেয়াদপূর্তির পরও রফিকুলের টাকা পরিশোধ করছে না প্রতিষ্ঠানটি।