১৯৪৭ সালের বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইনের অধীনে এ অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী, নতুন পাওয়া তহবিলের সদ্ব্যবহার করে প্রতিষ্ঠানটি আরও এক হাজার এসএমই সেন্টার প্রতিষ্ঠার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।