কুয়েতের কুয়েত সিটি, ইরাকের বাগদাদ ও সৌদি আরবের রিয়াদ শহর যথাক্রমে ৬৪৩, ৪৬৫ এবং ২২৩ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, দ্বিতীয় এবং তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
দূষিত শহরের তালিকায় ভারতের দিল্লি, নেপালের কাঠমান্ডু ও পাকিস্তানের লাহোর যথাক্রমে প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
ভারতের নয়া দিল্লি, পাকিস্তানের লাহোর ও ঘানার আক্রা যথাক্রমে ৫৩১, ২৫৪ ও ২৪৭ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থান রয়েছে।
শুক্রবার সকাল সাড়ে ৮টায় এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্সে (একিউআই) ঢাকার স্কোর ছিল ১৫৪। ভিয়েতনামের হ্যানয় ও মিশরের কায়রো সিটি যথাক্রমে ১৬১ ও ১৪৯ একিউআই স্কোর নিয়ে প্রথম ও তৃতীয় অবস্থানে আছে।
বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় ৫৭ স্কোর নিয়ে ঢাকার অবস্থান আজ ৪৫তম।
ঢাকার বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণে ভুগছে ঢাকা।
দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণে ভুগছে ঢাকা।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বেঁধে দেওয়া মানদণ্ডের চেয়ে অন্তত ১৫ গুণ বেশি পার্টিকুলেট ম্যাটার (পিএম) পাওয়া গেছে পাকিস্তান, বাংলাদেশ ও ভারতের বাতাসে।
চীনের সাংহাই এবং ভারতের কলকাতা ও দিল্লি তালিকার দ্বিতীয়, তৃতীয় ও চতুর্থ স্থানে রয়েছে।
পাকিস্তানের লাহোর ও করাচি তালিকার প্রথম ও দ্বিতীয় স্থান দখল করেছে।
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
একিউআই স্কোর ৫০ থেকে ১০০ এর মধ্যে থাকলে তাকে ‘মধ্যম’ বা ‘গ্রহণযোগ্য’ পর্যায় হিসেবে বিবেচনা করা হয়।
ভারতের দিল্লি ও পাকিস্তানের লাহোর যথাক্রমে দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থানে রয়েছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যেহেতু বায়ুদূষণের একাধিক উৎস রয়েছে, তাই ঢাকা ও বাংলাদেশের অন্যান্য অংশে বায়ুদূষণ মোকাবিলায় বায়ু গুণমান ব্যবস্থাপনা বিষয়ে বিস্তৃত পরিকল্পনা প্রয়োজন।
ঢাকার বায়ুদূষণের ৩টি প্রধান উৎস হলো—ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।
তুরস্কের ইস্তাম্বুল, মিয়ানমারের ইয়াঙ্গুন ও পাকিস্তানের লাহোর যথাক্রমে ১৭২, ১৬০ ও ১৫৭ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম ৩ স্থান দখল করেছে।