অন্তর্বর্তী সরকার ইতোমধ্যে ব্যাংক রেজুলেশন অর্ডিন্যান্স-২০২৫ অনুমোদন করেছে। দুর্বল ব্যাংকগুলো এই অধ্যাদেশের আওতায় অবসায়ন বা মার্জার হতে পারে।
শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলো নিয়ে বিতর্ক ও আর্থিক কেলেঙ্কারির কারণে সেসব ব্যাংকের ওপর গ্রাহকদের আস্থা কমেছে। এসব ইসলামী ব্যাংকের অনেকগুলোই বিগত সরকারের আমলে বিতর্কিত প্রতিষ্ঠান এস আলম গ্রুপের...
শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও ত্রুটিপূর্ণ নীতির কারণে দেশের ব্যাংকিং ব্যবস্থার প্রকৃত অবস্থা অস্পষ্ট ছিল। গত ৫ আগস্ট তার পতনের পর ব্যাংক খাতের আসল চিত্র বের হতে শুরু করে।
সংশোধনী অনুযায়ী, সুশাসন ও অনিয়ম রোধে ইসলামি ব্যাংকগুলোর শরিয়াহ সুপারভাইজরি কমিটিতে ব্যাংকার ও পরিচালকরা কোনো পদে থাকতে পারবেন না।
ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক থেকে এস আলম গ্রুপের প্রায় ৩০ হাজার কোটি টাকা ঋণ উত্তোলনের ঘটনার তদন্ত ৪ মাসেও শেষ হয়নি।
তারল্য সংকট কাটাতে গত ডিসেম্বরে শরিয়াহভিত্তিক ব্যাংকগুলো বাংলাদেশ ব্যাংকের কাছ থেকে ‘লেন্ডার অব দ্য লাস্ট রিসোর্ট’ বিরল সুবিধার আওতায় ৮ দশমিক ৭৫ শতাংশ সুদে ঋণ নেয়।