‘রেসিডেনশিয়াল লাইট’র জন্য মাসে খরচ হবে চার হাজার ২০০ টাকা।
আজ থেকেই বাংলাদেশের আগ্রহী গ্রাহকরা স্টারলিংকের ওয়েবসাইটে গিয়ে অথবা নির্ধারিত প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে তাদের সংযোগের জন্য অর্ডার করতে পারবেন।
আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় স্টারলিংক কর্মকর্তার কাছে লাইসেন্সটি হস্তান্তর করা হয়।
আজ প্রধান উপদেষ্টা এই অনুমোদন দেন।
টেলিযোগাযোগ আইন অনুসারে, লাইসেন্স দেওয়াসহ গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিটিআরসিকে মন্ত্রণালয়ের পূর্বানুমোদন নিতে হয়।
আবেদন ও প্রক্রিয়াকরণ ফি পাঁচ লাখ টাকা, লাইসেন্স ফি ১০ হাজার ডলার এবং বার্ষিক ফি ৩০ হাজার ডলার।
স্যাটেলাইট ইন্টারনেটের গতি কেমন? কত দ্রুত কাজ করছে স্টারলিংকের স্যাটেলাইট সংযোগ? সরাসরি ব্যবহার করে জেনে নিচ্ছেন দর্শনার্থীরা।
বিডার নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন এ তথ্য জানান।
প্রধান উপদেষ্টা ৯০ দিনের মধ্যে স্টারলিংকের স্যাটেলাইট ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা বাংলাদেশে বাণিজ্যিকভাবে চালু নিশ্চিত করতে কর্তৃপক্ষকে নির্দেশনা দিয়েছেন।
স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক ৬০টিরও বেশি দেশে ব্রডব্যান্ড সংযোগ দিয়ে আসছে।
মাস্কের মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান স্পেস এক্স এর একটি উদ্যোগ হল স্টারলিংক। স্যাটেলাইটের মাধ্যমে খুব সহজেই বিশ্বের প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে ইন্টারনেট সেবা দিতে পারে স্টারলিংক। ইন্টারনেট টার্মিনাল, যেমন...