চারুকলা অনুষদ থেকে আপত্তির বিষয়টি রফিকুন নবীকে জানানো হয়। আত্মসম্মান রক্ষায় কোনো প্রতিবাদ না করে মইনুল আবেদিনকে নিয়ে নীরবে অনুষ্ঠানস্থল ত্যাগ করেন রফিকুন নবী। পরে তাদেরকে ছাড়াই প্রদর্শনী হয়।
রফিকুন নবী বাংলাদেশের শিল্প জগতের এক মহিরুহ ও মুক্তচিন্তা প্রকাশের প্রতীক।