যদি কেউ মাসে সাত হাজার ৮৬৯ টাকার কম আয় করেন, তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক মান অনুসারে দারিদ্র্যসীমার নীচে বাস করেন। শ্রমিক নেতারা বলেন, এর অর্থ হচ্ছে ওই শ্রমিকরা দৈনন্দিন চাহিদাও মেটাতে পারেন না।
এছাড়া, বোর্ড মজুরি কাঠামোতে গ্রেডের সংখ্যা পাঁচটি থেকে কমিয়ে চারটি করা হয়েছে।
সম্মিলিত গার্মেন্টস শ্রমিক ফেডারেশনের সভাপতি নাজমা আক্তার ডেইলি স্টারকে বলেন, ‘শ্রমিকরা কাজে ফিরে আসায় প্রায় সব কারখানা খুলে দেওয়া হয়েছে। গার্মেন্টস খাতে স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে আসতে শুরু করেছে।’