রেলপথ উপদেষ্টা মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, অনেকেই ট্রেনে উঠে ভাড়া দেন না। এভাবে যদি চলতে থাকে, তাহলে রেলওয়ের সার্ভিস বন্ধ হয়ে যাবে।
‘মানুষের সঙ্গে কথা বলে মানুষ যেটা চায়, মানুষের যেটা প্রয়োজন আমরা সেটাই করবো।’
চীন ২০২১ সালের মার্চে অর্থায়ন থেকে সরে দাঁড়ানোয় প্রকল্পের কাজ শুরু করা যায়নি।
বাংলাদেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি উপদেষ্টা ফাওজুল কবির সাক্ষাৎকারে বলেছেন, ‘চুক্তিতে অসঙ্গতি থাকলে আদানির সঙ্গে পুনরায় আলোচনা হবে। শুধুমাত্র দুর্নীতি এবং ঘুষের মতো অনিয়ম হয়ে থাকলে চুক্তি বাতিল হবে।’
‘আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার গত ১৫ বছরের শাসনামলে রেলখাতের উন্নয়নের নামে জনগণের অর্থ অপচয় করেছে।’
মুহাম্মদ ফাওজুল কবির খান বলেন, প্রত্যেক দাবির একটা আর্থিক সংশ্লেষ আছে। এতে সরকারের ব্যয় বাড়বে।