টানা প্রায় ১৫ বছর ক্ষমতায় থাকাকালে পরীক্ষার ফলাফল ফুলিয়ে-ফাঁপিয়ে প্রকাশের অভিযোগ ছিল আওয়ামী লীগ সরকারের বিরুদ্ধে। বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকার সেই পথে হাঁটেনি বলে মনে করছেন শিক্ষা সংশ্লিষ্টরা।
এ বছর গড় পাসের হার ৬৮ দশমিক ৪৫ শতাংশ এবং মোট জিপিয়ে-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন।
এবার ছাত্রদের চেয়ে ৮ হাজার ২০০ জন বেশি ছাত্রী জিপিএ-৫ পেয়েছে।
শতভাগ পাশ করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা কমেছে ১ হাজার ৯৮৪টি।
গত বছর ১ লাখ ৮২ হাজার ১২৯ জন পরীক্ষার্থী জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন।
গতবছরের চেয়ে জিপিএ-৫ কমেছে
শিক্ষার্থীরা দুপুর ২টা থেকে অনলাইন ও এসএমএসের মাধ্যমে ফল জানতে পারবেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আগামী ১০ জুলাই দুপুর ২টায় এসএসসি পরীক্ষার ফলাফল নিজ নিজ প্রতিষ্ঠান থেকে ও অনলাইনে একযোগে প্রকাশিত হবে।
এবারের পরীক্ষায় শতভাগ পাস করেছে এক হাজার ৩৮৮টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে এবং ৬৫ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের কোনো পরীক্ষার্থীই পাস করতে পারেনি।
সকালে ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজের বেইলি রোডের ক্যাম্পাসে গিয়ে অল্প কয়েকজন শিক্ষার্থীকেই দেখা যায়। শিক্ষার্থীদের চেয়ে সাংবাদিকরাই ছিলেন সংখ্যায় বেশি।
এ বছর জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে মোট ৮০ হাজার ৯৩৩ জন মেয়ে ও ৬৪ হাজার ৯৭৮ জন ছেলে।
গত বছরের তুলনায় এবার শতভাগ পাস করা শিক্ষাক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা বেড়েছে ৪৩৫টি।
এর আগে ২০২৩ সালের পরীক্ষাতে ৪২টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাসের হার শূন্য ছিল।
চলতি বছর নিয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জিপিএ-৫ অর্জনেও এগিয়ে আছে মেয়েরা।
গত বছরের তুলনায় এ বছর পাসের হার কমেছে দশমিক ৮৬ শতাংশ।
প্রার্থীরা অনলাইনে বা মোবাইল ফোনে এসএমএসের মাধ্যমেও তাদের ফলাফল জানতে পারবেন।