জুলাই মাসে টানা বৃষ্টিতে পরিস্থিতি আরও ভয়াবহ রূপ নিয়েছে।
সাংদিয়া গ্রামের মৃণাল দাস বলেন, ‘আমরা প্রকৃতি রক্ষা করে মাছ ধরি। কিন্তু চায়না দুয়ারি ব্যবহারকারীরা গোটা ব্যবস্থাটাকেই শেষ করে দিচ্ছে। দ্রুত ব্যবস্থা না নিলে মাছের অস্তিত্ব সংকটে পড়বে।’
এক বাগানে রয়েছে জাপানের ‘মিয়াজাকি’, থাইল্যান্ডের ‘চিয়াংমাই’, চীনের ‘জিন হুয়াং’, যুক্তরাষ্ট্রের ‘আমেরিকান বিউটি’র মতো আন্তর্জাতিক মানের আমের জাত।
এখান থেকে প্রতিদিন আড়াই থেকে তিন হাজার ডাব যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন প্রান্তে।
কারিগররা নিজস্ব ঐতিহ্য টিকিয়ে রেখে গড়ে তুলেছেন জীবিকার নতুন দিগন্ত।
শুধু স্থানীয় বাজার নয়, কুরিয়ারে দেশের বিভিন্ন স্থানেও তিনি মাশরুম সরবরাহ করছেন।
গত কোরবানির ঈদে ষাঁড়টির ওজন ছিল ৯০০ কেজি। তখন বিক্রির পরিকল্পনা থাকলেও শেষ মুহূর্তে সিদ্ধান্ত বদলান মিল্টন।
প্রতি কেজি রাসায়নিক সার সরকার নির্ধারিত দামের তুলনায় চাষিদের কাছ থেকে তিন থেকে চার টাকা বেশি নেওয়া হচ্ছে।
গত ২৭ মে বাংলাদেশে আঘাত হানে ঘূর্ণিঝড় রিমাল। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে সৃষ্ট জলোচ্ছ্বাসে মোরেলগঞ্জ, শরণখোলা, মোংলা, রামপাল ও সদর উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় পাকা রাস্তার বিটুমিন এবং কাঁচা রাস্তার ইট ও মাটি...
স্থানীয়রা পুকুরের অপরিশোধিত পানি পান করতে বাধ্য হওয়ায় পানিবাহিত রোগসহ নানা স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়েছেন।
মৌসুমের শুরুতেই বাজার বেশি থাকলেও কয়েক সপ্তাহ পর থেকে ক্রমাগত কমতে থেকে সুপারির দাম।
এসব জমিতে সবজি চাষে ফলন ভালো হওয়ায় কৃষকের মুখে হাসি ফুটছে বলে জানিয়েছেন উপজেলা কৃষি কর্মকর্তারা।
পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী তানিয়া বলেন, ‘কয়েকদিন আগে আমাদের এক সহপাঠী নৌকা থেকে পড়ে যায়, নৌকার মাঝি পরে তাকে উদ্ধার করেন।’
‘খাল খননের ফলে মাছের আবাসস্থল উন্নত হওয়ায় এবং পানি প্রবাহ বেড়ে যাওয়ার মাছ বেড়েছে। সেইসঙ্গে চাঁইয়ের চাহিদা ও বিক্রি বেড়েছে।’
২০ অক্টোবর ষষ্ঠী পূজার মধ্য দিয়ে শুরু হতে যাচ্ছে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় অনুষ্ঠান শারদীয় দুর্গোৎসব।
৭৫ বছর বয়সী শিক্ষক কালিপদ বাছার গ্রামবাসীদের সহায়তায় স্কুলটি পরিচালনা করছেন।
স্থায়ী ক্যাম্পাস না থাকায় ব্যবহারিক প্রশিক্ষণ থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা।
এমন পরিস্থিতিতে শিক্ষক-প্রশিক্ষকের অভাবে দুই শিফটের বদলে এক শিফটে ক্লাস চালাতে বাধ্য হচ্ছে কলেজ কর্তৃপক্ষ। ব্যাহত হচ্ছে পাঠদান। বন্ধ হয়ে গেছে ডিপ্লোমা শিক্ষা কার্যক্রম।