‘পরিবারের পাঁচ সদস্যকে নিয়ে কুয়াকাটায় এসেছি। দুই-তিন দিন থাকতে চেয়েছিলাম। কিন্তু প্রচণ্ড দাবদাহের কারণে একদিন থাকার পরে মনে হচ্ছে এখানে আর থাকা সম্ভব নয়।’
ব্যবসা-বাণিজ্য ও স্থানীয়দের যাতায়াতের গুরুত্ব বিবেচনায় এ সড়কের ওই অংশ জরাজীর্ণ থাকায় অশেষ ভোগান্তি পোহাতে হয় পর্যটকসহ এ রুটের যাত্রীদের।
বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরোর (বিবিএস) তথ্য অনুযায়ী, গত কয়েক বছর ধরে শ্রমিকদের মজুরি বাড়লেও, গত ২৬ মাস ধরেই তার পরিমাণ মূল্যস্ফীতির হারের নিচে।
এসব ভবনের ছাদের পলেস্তারা খসে রড বেরিয়ে গেছে এবং বৃষ্টি হলে ছাদ চুইয়ে পানি পড়ে
লোহার বিমের ওপর কংক্রিট ঢালাইয়ে সেতুটি নির্মাণ করা হলেও কংক্রিটের ঢালাই উঠে গেছে। সেখানে কাঠ দিয়ে পাটাতন করে দেওয়া হয়েছে
ঈদের দিন বিকেলে লঞ্চ দুর্ঘটনায় যে পাঁচ জন নিহত হয়েছেন রিপন তাদের একজন
গত এক সপ্তাহে আলীপুর ও মহিপুরে অন্ততপক্ষে ২ হাজার মণ ইলিশ মাছ বেচা-কেনা হয়েছে
পটুয়াখালীর জেলা শহর থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দক্ষিণে বঙ্গোপসাগর তীরবর্তী কলাপাড়া উপজেলার নীলগঞ্জ ইউনিয়নের পাখিমারা গ্রামে হেমায়েতের বাড়ি। বাড়ির পাশেই পৈত্রিকসূত্রে পাওয়া জমিতে তিনি গড়ে তুলেছেন কৃষি...
ট্রাকগুলো বাকেরগঞ্জ থেকে মহাসড়কে না গিয়ে প্রায় ২০ কিলোমিটার ঘুরে মির্জাগঞ্জের পায়রাকুঞ্জ ফেরিঘাট ব্যবহার করে পটুয়াখালী যাচ্ছে।
চলতি বছর চার কোটি টাকার উৎপাদন লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে।
মান্তা শিশুদের শিক্ষাজীবন অনিশ্চয়তার মুখে
‘তাপমাত্রা বৃদ্ধির পাশাপাশি উপকূলীয় এলাকার আবাদযোগ্য কৃষি জমিতে আগের তুলনায় লবণাক্ততা অনেকটাই বেড়েছে। ফলে কৃষকরা কাঙ্ক্ষিত ফসল পাচ্ছেন না।’
তারা বলছেন, তরুণ পর্যটকের সংখ্যা উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। এছাড়া পর্যটন স্পটগুলোতে নিরাপত্তা ব্যবস্থা উন্নত হওয়ায় মানুষের আত্মবিশ্বাস বেড়েছে।
বিদ্যালয়ের দেড়শ শিক্ষার্থী ও এলাকার শিশু-কিশোর-তরুণরা যাতে মাঠের ঘাস নষ্ট করতে না পারে, সে কারণে মাঠের চারপাশে জালের বেড়া দেওয়ার ব্যবস্থাও করেছেন শাহিদা বেগম।
কুয়াকাটা সমুদ্রসৈকত থেকে পূর্ব দিকে বন বিভাগের মহিপুর রেঞ্জের অধীন কাউয়ারচরসহ গঙ্গামতি সংরক্ষিত বনাঞ্চলের আয়তন প্রায় ২০০ একর। গত কয়েক বছরে ক্রমাগত ভাঙনে এ বনভূমির ২০ থেকে ২৫ একর জায়গা ইতোমধ্যে...
ছয় দিন পেরিয়ে গেলেও ঘূর্ণিঝড় মিধিলির প্রভাবে বঙ্গোপসাগরে নিখোঁজ পটুয়াখালী ও বরগুনার ৭২ জেলের এখনো কোনো খোঁজ মেলেনি। তাদের ফিরে পেতে অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছেন পরিবারের সদস্যরা।
সিরাজুল ইসলাম হাওলাদার এলাকাবাসীর কাছে বৃক্ষপ্রেমী হিসেবে সমাদৃত।