গত ১৯ জুলাই নারায়ণগঞ্জ শহরের বঙ্গবন্ধু সড়কে কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের ওপর গুলি চালিয়েছিলেন শামীম ওসমান ও তার বাহিনী।
আমানের খোঁজ পেতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকার বেশ কয়েকটি হাসপাতালে খোঁজ করেছেন পরিবারের সদস্যরা৷ কোথাও খোঁজ মেলেনি৷
‘জীবিত পাওনের আশা নাই৷ তারপরও আল্লার কাছে কই, শিশু বাচ্চাটার লাইগাও তার মারে যে বাচাইয়া রাখে৷’
কাল রাত থেকে ভাই বেল্লালের খোঁজ পাচ্ছেন না রূপগঞ্জ এলাকার বাসিন্দা মিজান।
নারায়ণগঞ্জ শহরের বঙ্গবন্ধুর সড়কের পাশে কোনো উঁচু ভবন থেকে ধারণ করা এই ভিডিওতে শামীম ওসমানের বাহিনীকে আগ্নেয়াস্ত্র হাতে মুহুর্মুহু গুলি ছুড়তে দেখা যায়।
হাসপাতাল থেকে ইস্যু করা মৃত্যুসনদে স্বজনের মৃত্যুর কারণ হিসেবে ‘গান শট’ উল্লেখ রয়েছে।
১৯ জুলাই আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গুলিতে মারা যায় আদিল
কোটা সংস্কারের দাবিতে আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সহিংসতার ঘটনায় রোববার পর্যন্ত নারায়ণগঞ্জ জেলার পাঁচটি থানায় ২৭টি মামলা দায়ের করা হয়েছে। অধিকাংশ মামলার বাদী পুলিশ। এসব মামলায় পাঁচ হাজারের বেশি মানুষকে...
বারো ভূঁইয়ার শাসনামলে সোনারগাঁ বাণিজ্যের জন্য খুবই বিখ্যাত ছিল। পর্তুগিজরা প্রথম এ অঞ্চলে লিচুর চারা নিয়ে আসেন, তখন থেকেই এখানে লিচু চাষ হয়।
‘যতদিন না রায় কার্যকর হচ্ছে, ততদিন অনিশ্চয়তার মধ্যে থাকব।’
মহাসড়কে যানজট না থাকলেও ঢাকার ভেতরে যানজট থাকায় দীর্ঘসময় বাসস্ট্যান্ডে অপেক্ষা করতে হচ্ছে যাত্রীদের।
যত্রতত্র যাত্রী ওঠানামা, অবৈধ পার্কিং, টোলপ্লাজায় ধীরগতি ও মহাসড়কে তিন চাকার যানবাহন যানজটের কারণ হয়ে দাঁড়াতে পারে বলে শঙ্কা বাসচালক ও যাত্রীদের।
ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীরা জানান, রমজান ও আসন্ন ঈদকে সামনে রেখে দোকানগুলোতে অনেক মালামাল তুলেছিলেন তারা। আগুনে সব পুড়ে ছাই হয়ে গেছে।
যাত্রীদের বাধ্য হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে লাফিয়ে উঁচু সড়ক বিভাজক পার হতে হচ্ছে।
রোববার রাতে কয়েকজনকে বিলে ঘোরাফেরা করতে দেখে আশেপাশের একাধিক গ্রামের মসজিদের মাইকে ডাকাত পড়ার ঘোষণা দেওয়া হয়। পরে গ্রামবাসী ধারালো অস্ত্র ও লাঠিসোটা নিয়ে ধাওয়া দিয়ে কয়েকজনকে পিটুনি দেয়।
প্রায় এক যুগেও ত্বকী হত্যার বিচার না হওয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে বক্তারা বলেন, হত্যাকারীরা চিহ্নিত হওয়ার পরও বিচার না হওয়া দুঃখজনক। এতে সাধারণ মানুষ রাষ্ট্র ও রাষ্ট্রীয় সংস্থাগুলোর ওপর আস্থা হারিয়ে ফেলে।
র্যাব তদন্ত শেষ করতে আরও সময় চাওয়ায় আদালত এ পর্যন্ত তদন্ত শেষ করতে ৭০ বার সময় বাড়িয়েছে