Skip to main content
T
রোববার, মার্চ ২৬, ২০২৩
The Daily Star Bangla
আজকের সংবাদ English
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • স্বাস্থ্য
  • খেলা
  • বাণিজ্য
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • সাহিত্য
  • শিক্ষা
  • প্রযুক্তি
  • প্রবাসে
  • E-paper
  • English
অনুসন্ধান English T
  • আজকের সংবাদ
  • বাংলাদেশ
  • আন্তর্জাতিক
  • মতামত
  • স্বাস্থ্য
  • খেলা
  • বাণিজ্য
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • সাহিত্য
  • শিক্ষা
  • প্রযুক্তি
  • প্রবাসে

  • ABOUT US
  • CONTACT US
  • SMS SUBSCRIPTION
  • ADVERTISEMENT
  • APPS
  • NEWSLETTER
বাংলাদেশ

ঝুঁকিপূর্ণ সীমান্তে স্মার্ট ডিজিটাল সার্ভেইল্যান্স সিস্টেম স্থাপন করা হয়েছে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বলেছেন, তার সরকার বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-কে আধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত একটি বিশ্বমানের বাহিনীতে রূপান্তরিত করতে কাজ করে যাচ্ছে।
বাসস, ঢাকা
মঙ্গলবার ডিসেম্বর ২০, ২০২২ ০৫:৫৯ অপরাহ্ন সর্বশেষ আপডেট: মঙ্গলবার ডিসেম্বর ২০, ২০২২ ০৫:৫৯ অপরাহ্ন
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রাজধানীর বিজিবি সদরদপ্তরে বিজিবি দিবস ২০২২ এর উদ্বোধন অনুষ্ঠানে প্যারেড পরিদর্শন করেন। ছবি: পিআইডি

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ বলেছেন, তার সরকার বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-কে আধুনিক প্রযুক্তিতে সজ্জিত একটি বিশ্বমানের বাহিনীতে রূপান্তরিত করতে কাজ করে যাচ্ছে।

তিনি বলেন, 'বর্ডার গার্ড বাংলাদেশকে একটি বিশ্বমানের আধুনিক সীমান্তরক্ষী বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলার জন্য 'বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ ভিশন ২০৪১' পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে।'

সর্বশেষ খবর দ্য ডেইলি স্টার বাংলার গুগল নিউজ চ্যানেলে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ সকালে রাজধানীর পিলখানাস্থ বিজিবি সদর দপ্তরের অভ্যন্তরে বীর উত্তম আনোয়ার হোসেন প্যারেড গ্রাউন্ডে 'বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) দিবস-২০২২' উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে এ কথা বলেন।

প্রধানমন্ত্রী বর্ডার গার্ডের দায়িত্বশীলতার প্রশংসা করেন। পাশাপাশি কক্সবাজারে রোহিঙ্গাদের দেখভালেও তাদের বিশেষ ভূমিকার উল্লেখ করেন। সীমান্ত পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখায় তাদের পেশাদারিত্বেরও প্রশংসা করেন প্রধানমন্ত্রী।

তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বিজিবির সক্ষমতা বৃদ্ধির জন্য বিজিবি পুনর্গঠনের আওতায় ব্যাপক উন্নয়নমূলক কাজ করে যাচ্ছে। ফলে, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ একটি দক্ষ, শক্তিশালী আধুনিক ও ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসেবে প্রাতিষ্ঠানিক রূপলাভ করেছে।

তিনি বলেন, বিজিবির সাংগঠনিক কাঠামোতে নতুন ইউনিট/সেক্টর/রিজিয়ন সৃষ্টির ফলে কমান্ড স্তরে একটি ভারসাম্য সৃষ্টি হয়েছে। ফলে, সুষ্ঠুভাবে সীমান্ত সুরক্ষা, সীমান্ত অপরাধ দমন এবং সীমান্তবর্তী জনসাধারণের জানমাল রক্ষা করা আগের চেয়ে সহজতর হয়েছে।

তিনি বলেন, নিশ্ছিদ্র নজরদারি ও আন্তরাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসবাদ মোকাবিলায় ঝুঁকিপূর্ণ সীমান্তে স্মার্ট ডিজিটাল সার্ভেইল্যান্স অ্যান্ড ট্যাকটিকাল রেসপন্স সিস্টেম স্থাপন করা হয়েছে। এসব অত্যাধুনিক অস্ত্র ও সরঞ্জামাদি বিজিবিতে যুক্ত হওয়ায় এ বাহিনীর অভিযান সক্ষমতা বৃদ্ধি পেয়েছে।

তিনি বলেন, এই দেশ আমাদের, দেশ যত উন্নত হবে আপনাদের পরিবারই ভাল থাকবে, সুস্থ থাকবে, উন্নত জীবন পাবে, শিক্ষা-দীক্ষা, চিকিৎসা ও কর্মসংস্থান সহ সবধরনের সুযোগ পাবে। সেই কথাটা সবসময় মনে রাখতে হবে।

তিনি বলেন, বর্ডার গার্ড আইন ২০১০ পাশের পর এই বাহিনীকে আমরা আধুনিক ও যুগোপযোগী করে গঠন করেছি। আমার বিশ্বাস আধুনিক সীমান্ত রক্ষী বাহিনী হিসেবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ তার লক্ষ্য অর্জনে এগিয়ে যাবে।

সরকার প্রধান বলেন, আমি বিশ্বাস করি, যেকোনো পেশাদার বাহিনীর জন্য প্রশিক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি সুশৃঙ্খল ও দক্ষ বাহিনীর জন্য প্রশিক্ষণের বিকল্প নেই। বিজিবি সদস্যদের উন্নত প্রশিক্ষণের জন্য সাতকানিয়ার 'বর্ডার গার্ড ট্রেনিং সেন্টার অ্যান্ড কলেজ' এর পাশাপাশি চুয়াডাঙ্গায় আরও একটি প্রশিক্ষণ সেন্টার স্থাপনের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

তিনি বলেন, জাতির পিতা যেভাবে দুঃখী মানুষের মুখে হাসি ফোটাতে চেয়েছিলেন আজকে আওয়ামী লীগ সরকার সেই পদক্ষেপটাই নিয়েছে। খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনের পাশাপাশি গৃহহীন-ভূমিহীনদের বিনামূল্যে ঘর এবং জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা করে দিচ্ছে। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের দেশে একটি মানুষও ভূমিহীন-গৃহহীন থাকবে না, ইনশাল্লাহ। আমরা সেভাবেই কাজ করে যাচ্ছি।

তিনি বলেন, প্রত্যেকটা মানুষের জন্য একটা ঠিকানা গড়ে দেয়ার পাশাপাশি সকলের হাতে আজকে মোবাইল ফোন, ইন্টারনেট সার্ভিস, বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট-১ উৎক্ষেপণ, ফ্রিলান্সিং, ইয়াং জেনারেশনের জন্য আমরা সর্বক্ষেত্রে কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা নিচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশ আজকে এগিয়ে যাচ্ছে এবং আজকে আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি যে দেশকে জাতির পিতা যুদ্ধ বিধ্বস্ত অবস্থা থেকে গড়ে তুলে স্বল্পোন্নত দেশের পর্যায়ে রেখে গিয়েছিলেন। আমরা সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য স্থির করে ২০২০ সালে জাতির পিতার জন্মশতবার্ষিকী এবং ২০২১ সালে স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তী উদযাপনকালীনই উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। এটা আমাদের ধরে রেখে এগিয়ে যেতে হবে। যদিও কোভিড-১৯ অতিমারীর কারণে বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক মন্দা তারও পর রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ও একে কেন্দ্র করে স্যাংশন ও পাল্টা স্যাংশনের ফলে সারাবিশ্বে অর্থনৈতিক মন্দা দেখা দিয়েছে। আমাদের দেশে যাতে এই মন্দা না আসে সেজন্য আমাদেরকেই তার ব্যবস্থা নিতে হবে। কারো কাছে হাত না পেতে নিজেদের খাদ্য উৎপাদন করে আমরা নিজেরা নিজেদের মতই চলবো, মাথা উঁচু করে চলব।

তিনি বলেন, এই কারণেই আমি আহ্বান জানিয়েছি এক ইঞ্চি জমিও যেন অনাবাদি পড়ে না থাকে, প্রতিটি ইঞ্চিতে যে যা পারেন তা-ই উৎপাদন করবেন।

প্রতিটি বিওপিতেই আমাদের বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের সদস্যরা কিছু না কিছু উৎপাদন করছেন বা পশু পাখি পালন করায় তিনি সকলকে ধন্যবাদ জানান।

জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণের কথা জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, '২০৪১ সালের মধ্যে ইনশাল্লাহ বাংলাদেশ হবে উন্নত, সমৃদ্ধ দেশ, স্মার্ট বাংলাদেশ। যে বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ ই-ডিজিটাল পদ্ধতি ব্যবহার করবে।'

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ২১০০ সালের ডেল্টা প্ল্যান অর্থাৎ এই ভূখণ্ড এই ব-দ্বীপ অঞ্চলটায় প্রজন্মের পর প্রজন্ম যেন উন্নত জীবন পেতে পারে সেই পদক্ষেপও আমরা নিয়েছি। সেজন্য প্রেক্ষিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করে তা বাস্তবায়নের কাজও আমরা শুরু করেছি।

এরআগে সকালে প্রধানমন্ত্রী বিজিবি সদর দফতরে পৌঁছালে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান, জননিরাপত্তা বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান এবং বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল শাকিল আহমেদ তাকে স্বাগত জানান।

প্রধানমন্ত্রী বিজিবি মহাপরিচালকসহ প্যারেড কমান্ডারকে সঙ্গে নিয়ে একটি খোলা জিপে করে প্যারেড পরিদর্শন করেন।

পরে তিনি আধাসামরিক বাহিনীর জাতীয় পতাকাবাহী দলের সঙ্গে চারটি কন্টিনজেন্টের বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ প্রত্যক্ষ করেন এবং স্বাগত মঞ্চ থেকে রাষ্ট্রীয় অভিবাদন গ্রহণ করেন।

প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত বিজিবি সদস্যদের মধ্যে কৃতিত্বপূর্ণ অবদানের জন্য বিজিবি পদক, রাষ্ট্রপতি বিজিবি পদক, বিজিবি পদক-সেবা এবং ২০২২ সালের রাষ্ট্রপতি বিজিবি পদক-সেবা বিতরণ করেন।

পরে তিনি বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান প্রত্যক্ষ করেন এবং 'বিজিবি দিবস-২০২২' এর বিশেষ দরবার অনুষ্ঠানেও অংশগ্রহণ করেন।

প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে বিজয়ের এই মাসে মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারি বিজিবি (তৎকালিন ইপিআর)-এর বীর সৈনিকদের শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করেন। ১৯৭১ সালের ২৬-এ মার্চের প্রথম প্রহরে ইপিআর-এর বেতার কর্মীরা ওয়্যারলেস যোগে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের স্বাধীনতার ঘোষণা সমগ্র দেশে প্রচার করেছিল। স্বাধীনতার ঘোষণা প্রচার করায় ইপিআরের সুবেদার মেজর শওকত আলীকে পাক হানাদার বাহিনী নির্মমভাবে হত্যা করে। বিজিবি শহীদগণের মধ্যে ২ জন বীর শ্রেষ্ঠ, ৮ জন বীর উত্তম, ৩২ জন বীর বিক্রম এবং ৭৭ জন বীর প্রতীক খেতাবে ভূষিত হন। এছাড়া, এ বাহিনীর ৮১৭ জন সদস্য মহান মুক্তিযুদ্ধে শহিদ হন।

তিনি বিজিবি সদস্যদের উদ্দেশে বলেন, আপনাদের ওপর দেশের সীমান্ত রক্ষার মহান দায়িত্ব অর্পিত। সীমান্ত সুরক্ষার পাশাপাশি চোরাচালান রোধ, মাদক ও নারী-শিশু পাচার রোধ, আন্তসীমান্ত অপরাধ দমনসহ সীমান্তবর্তী জনগণের জান-মালের নিরাপত্তা রক্ষা করা আপনাদের দায়িত্ব। দায়িত্ব পালনে সবসময় যেন সকলে সচেষ্ট থাকেন সে প্রত্যাশাও ব্যক্ত করেন প্রধানমন্ত্রী।

জাতির পিতা তার মাত্র ৪৪ মাসের শাসনামলেই ভারতের সঙ্গে চুক্তি করে আমাদের সংবিধান সংশোধন করে সীমান্ত নির্দিষ্ট করে গেলেও '৭৫ পরবর্তী সরকারগুলো তা বাস্তবায়নে কোন উদ্যোগ না নেয়ায় ছিটমহল বিনিময় হয়নি বলেও প্রধানমন্ত্রী উল্লেখ করেন।

তিনি বলেন, '৯৬ সালে সরকার গঠনের পর আমরা এই উদ্যোগটা নেই এবং দ্বিতীয় বার যখন সরকারে আসি তখন ভারতীয় পার্লামেন্টে সর্বসম্মতিক্রমে আইন পাশের মাধ্যমে এই সীমান্ত সুনির্দিষ্ট করা হয়। অত্যন্ত আনন্দঘন পরিবেশে আমরা ছিটমহল বিনিময় করে সারাবিশ্বে একটি দৃষ্টান্ত স্থাপনে সক্ষম হই, যা অন্য কোন দেশ কখনো পারেনি।

শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ সরকার বাংলাদেশ-ভারত পার্বত্য সীমান্তের নিরাপত্তা বৃদ্ধি, দুর্গম এলাকায় বসবাসকারী জনসাধারণের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নের প্রয়োজনে ১ হাজার ৩৬ কিলোমিটার সীমান্ত সড়ক নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ ও বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ভারত ও মিয়ানমার সীমান্তে ৪টি ব্যাটালিয়ন এবং সুন্দরবন এলাকায় ২টি ভাসমান বিওপিসহ মোট ৬২টি বিওপি সৃজন করা হয়েছে। এতে ৫৩৯ কিলোমিটার অরক্ষিত সীমান্তের মধ্যে ৪০২ কিলোমিটার সীমান্ত নজরদারির আওতায় আনা হয়েছে। এছাড়া আরও ২৪২টি নতুন বিওপি সৃজন এবং সীমান্ত হতে অধিক দূরত্বে স্থাপিত ১২৬টি বিওপি সীমান্তের সন্নিকটে স্থানান্তরের কার্যক্রম চলমান রয়েছে।

তার সরকার সৈনিকদের জীবনযাপনের মানোন্নয়নের জন্য বিভিন্ন ধরনের কল্যাণমুখী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, নতুন র‌্যাংক ব্যাজ প্রবর্তন, যোগ্যতার ভিত্তিতে বিভাগীয় অফিসার পদে পদোন্নতি, সীমান্ত ভাতা প্রদান এবং জুনিয়র কর্মকর্তা ও হাবিলদার পদবীর সদস্যদের বেতন স্কেল উচ্চধাপে উন্নীত করা হয়েছে। এছাড়া ২ মাসের বাৎসরিক ছুটি ও অগ্রিম বেতন প্রদান, পারিবারিক রেশন, ৩ বছরের নীচে সন্তানদের পূর্ণ স্কেল রেশন প্রদানসহ বিজিবি সদস্যদের প্রতিবন্ধী সন্তানদের অবসরের পূর্ব পর্যন্ত নগদ মূল্যে রেশন প্রদান করা হচ্ছে। পাশাপাশি বঙ্গবন্ধু স্যাটেলাইট নির্ভর ভি-স্যাট প্রযুক্তির মাধ্যমে টেলিফোন সুবিধা সম্প্রসারণ কার্যক্রম বাস্তবায়ন করে জনবিচ্ছিন্ন বিওপিতে আইপি ফোনের মাধ্যমে যোগাযোগের উদ্যোগ বাস্তবায়িত হচ্ছে।

তিনি বলেন, ২০০৯ সাল হতে চলতি বছর পর্যন্ত ২২টি ব্যাচে সৈনিক পদে মোট ৩৪ হাজার ৩৬১ জনকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। এ সময়ে ৩ হাজার ৩৪৪ জনকে বিভিন্ন অসামরিক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। ২০১৫ সাল হতে এখন পর্যন্ত বিজিবিতে ৯২২ জন নারী সৈনিক ভর্তি করা হয়েছে।

তিনি এদিন বর্ণাঢ্য কুচকাওয়াজ, বিশেষ করে নারী সৈনিকদের কুচকাওয়াজে মুগ্ধতা প্রকাশ করেন।

প্রধানমন্ত্রী বিজিবি সদস্যদের আধাসামরিক বাহিনীর শৃঙ্খলা ও চেইন অব কমান্ড বজায় রাখতে বলেন, যে কোনো সুশৃঙ্খল বাহিনীর জন্য এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

'একটা কথা মাথায় রাখবেন। কখনও শৃঙ্খলার ব্যাঘাত ঘটাবেন না। অর্পিত দায়িত্ব মেনে চলবেন, চেইন অব কমান্ড মেনে চলবেন,' তিনি যোগ করেন।

তিনি আধাসামরিক বাহিনীতে ২০০৯ সালের ঘটনাটিকে দুর্ভাগ্যজনক বলে বর্ণনা করেন যা তার সরকার গঠনের ৫২ দিনের মাথায় সংঘটিত হয়েছিল।

তিনি বলেন, গোটা জাতি এমন ঘটনার পুনরাবৃত্তি চায় না।

প্রধানমন্ত্রী ওই ঘটনায় যারা শহিদ হয়েছেন তাদের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন এবং তাদের শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

১৯৭৪ সালের ৫ ডিসেম্বর তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলস-এর সদস্যদের উদ্দেশ্যে দেওয়া জাতির পিতার ভাষণের চুম্বকাংশ উদ্ধৃত করে প্রধানমন্ত্রী বিজিবি সদস্যদের শৃঙ্খলা বজায় রাখার পাশাপাশি কর্তব্য নিষ্ঠ হবার আহ্বান জানান।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বলেছিলে, 'ঈমানের সাথে কাজ কর, সৎ পথে থেকে, দেশকে ভালোবাসো।'

সম্পর্কিত বিষয়:
প্রধানমন্ত্রীপ্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাবিজিবি
Apple Google
Click to comment

Comments

Comments Policy

সম্পর্কিত খবর

১ মাস আগে | বাংলাদেশ

বিএসএফের ছোড়া সাউন্ড গ্রেনেডে কৃষক আহতের অভিযোগ

এডিটর
১ সপ্তাহ আগে | মতামত

‘জনগণের কল্যাণে যে কাজ করার সেটাই করব’

২ সপ্তাহ আগে | বাংলাদেশ

শেখ হাসিনাকে অনেক আগেই শান্তিতে নোবেল দেওয়া উচিত ছিল: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

২ সপ্তাহ আগে | বাংলাদেশ

ইউক্রেন যুদ্ধ বাংলাদেশে রোহিঙ্গা পরিস্থিতিকে আরও কঠিন করেছে: প্রধানমন্ত্রী

মন্ত্রীদের বক্তব্য বিষয়ে যা বললেন মির্জা ফখরুল
৩ সপ্তাহ আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়ার রাজনীতি: মন্ত্রীদের বক্তব্য বিষয়ে যা বললেন মির্জা ফখরুল

The Daily Star  | English

BGMEA again calls for duty-free access

The Bangladesh Garment Manufacturers and Exporters Association (BGMEA) recently relaunched an initiative seeking duty-free access to the US market for apparels made from American cotton.

27m ago

Subsidised Beef, Eggs: Relief to some of middle class

1h ago
The Daily Star
সাহসিকতা • সততা • সাংবাদিকতা
  • ABOUT US
  • CONTACT US
  • SMS SUBSCRIPTION
  • ADVERTISEMENT
  • APPS
  • NEWSLETTER
© 2023 thedailystar.net | Powered by: RSI LAB
Copyright: Any unauthorized use or reproduction of The Daily Star content for commercial purposes is strictly prohibited and constitutes copyright infringement liable to legal action.