বিজয় শোভাযাত্রা

আ. লীগ নেতাকর্মীতে মুখরিত ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন এলাকা

ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন এলাকায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা। ছবি: পলাশ খান/স্টার

মহান বিজয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত বিজয় শোভাযাত্রায় অংশ নিতে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানসংলগ্ন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন এলাকায় জড়ো হয়েছেন দলটির নেতাকর্মীরা।

আজ শনিবার দুপুর আড়াইটায় শোভাযাত্রাটি ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন এলাকা থেকে শুরু হওয়ার কথা। ইতোমধ্যে ওই এলাকা আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীতে মুখরিত হয়ে উঠেছে।

ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে উপস্থিত হয়েছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বাহাউদ্দীন নাসিম, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি, দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া, কৃষিমন্ত্রী আব্দুর রাজ্জাক, মতিয়া চৌধুরী প্রমুখ।

ঘটনাস্থল থেকে দ্য ডেইলি স্টারের প্রতিবেদক জানান, আওয়ামী লীগের নেতারা বক্তব্য দিয়েছেন। তাদের বক্তব্য শেষে বিকেল পৌনে ৪টার দিকে শোভাযাত্রাটি বের হয়।

শোভাযাত্রাটি শাহবাগ, এলিফ্যান্ট রোড, সায়েন্স ল্যাব, কলাবাগান, মিরপুর রোড হয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের ঐতিহাসিক বঙ্গবন্ধু ভবন প্রাঙ্গণে গিয়ে শেষ হবে।

দুপুর ২টার দিকে দেখা যায়, লাল-সবুজ পোশাক পরে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন এলাকায় জড়ো হয়েছেন। সেসময় তাদের নানা ধরনের স্লোগান দিতে ও বাদ্যযন্ত্র বাজাতে দেখা যায়।

শোভাযাত্রাটির আয়োজন করেছে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ ও উত্তর আওয়ামী লীগ। শোভাযাত্রায় প্রধান অতিথি হিসেবে আছেন ওবায়দুল কাদের। সভাপতিত্ব করছেন ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ বজলুর রহমান।

রাজধানীর পাশাপাশি সারা দেশে একসঙ্গে এই 'বিজয় শোভাযাত্রা' কর্মসূচির আয়োজন করেছে আওয়ামী লীগ। কর্মসূচি সফলভাবে বাস্তবায়নের জন্য আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনগুলোর সর্বস্তরের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের।

গতকাল শুক্রবার (১৬ ডিসেম্বর) সারা দেশে মহান বিজয় দিবস উদযাপিত হয়।

Comments

The Daily Star  | English
cyber security act

A law that gagged

Some made a differing comment, some drew a political cartoon and some made a joke online – and they all ended up in jail, in some cases for months. This is how the Digital Security Act (DSA) and later the Cyber Security Act (CSA) were used to gag freedom of expression and freedom of the press.

5h ago