রাজনীতি

'পুলিশ মঞ্চ ভেঙে ফেলায়' আমিনবাজারে বিএনপির সমাবেশ পিছিয়ে ২৮ সেপ্টেম্বর

বিএনপির পূর্ব ঘোষিত সমাবেশের জন্য নির্ধারিত স্থানে তৈরি করা মঞ্চ ভেঙে দেওয়ায় রাজধানীর প্রবেশমুখ আমিনবাজারে অনুষ্ঠেয় আজকের সমাবেশ বাতিল করেছে দলটি। সমাবেশের পরবর্তী তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে ২৮ সেপ্টেম্বর।
রাতে নির্মাণাধীন মঞ্চ (বামে) এবং দিনের পরিস্থিতি (ডানে)। বিএনপির দাবি, পুলিশের উপস্থিতিতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা মঞ্চটি ভেঙে নিয়ে গেছে। ছবি: সংগৃহীত

বিএনপির পূর্ব ঘোষিত সমাবেশের জন্য নির্ধারিত স্থানে তৈরি করা মঞ্চ ভেঙে দেওয়ায় রাজধানীর প্রবেশমুখ আমিনবাজারে অনুষ্ঠেয় আজকের সমাবেশ বাতিল করেছে দলটি। সমাবেশের পরবর্তী তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে ২৮ সেপ্টেম্বর।

আজ বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে বিষয়টি দ্য ডেইলি স্টারকে নিশ্চিত করেছেন ঢাকা জেলা বিএনপির সভাপতি খন্দকার আবু আশফাক।

তিনি বলেন, সরকারের পদত্যাগ, নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন ও খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে আমিনবাজারে পূর্ব ঘোষণা অনুযায়ী আজ সমাবেশ করার কথা ছিল। সমাবেশের জন্য নির্ধারিত স্থানে মঞ্চও তৈরি করা হয়েছিল। রাতের অন্ধকারে পুলিশ সেই মঞ্চ ভেঙে নিয়ে গেছে। আজ সকালে আমরা পুলিশ সুপারের সঙ্গে কথা বলেছি। তিনি আমাদের জানান, একই জায়গায় আওয়ামী লীগও সমাবেশ করতে চায়। তাই সমাবেশ করা যাবে না। এ কারণে সমাবেশ স্থগিত করে দলের বৈঠকে নতুন তারিখ নির্ধারণ করা হয়েছে।

তিনি আরও জানান, ২৮ সেপ্টেম্বর আমিনবাজারে সমাবেশ হবে। আমরা তিন-চারটি জায়গা নির্বাচন করেছি। এর মধ্য যেকোনো একটিতে জায়গায় সমাবেশ হবে।

ঢাকার আরেক প্রবেশমুখ ধোলাইখাল এলাকায় বিএনপির আজকের সমাবেশের কর্মসূচি বহাল রয়েছে। এই সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের বক্তব্য দেওয়ার কথা রয়েছে।

তবে মঞ্চ ভাঙার অভিযোগ প্রসঙ্গে ঢাকা জেলা পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপস) আব্দুল্লাহেল কাফী বলেন, 'অভিযোগটি সত্য নয়।'

তিনি বলেন, 'বিএনপির সমাবেশের কোনো অনুমতি ছিল না। তাছাড়া একইস্থানে আওয়ামী লীগও সমাবেশ করার ঘোষণা দিয়েছিল। দুই পক্ষ মুখোমুখি হলে অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে—এই আশঙ্কা থেকে এখানে আমাদের পর্যাপ্ত সংখ্যক অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন রয়েছে।'

 

Comments

The Daily Star  | English

Cyber Security Agency exists only in name

In December 2018, when the Digital Security Agency was formed under the Digital Security Act, it was hoped that the cybersecurity of important government sites with critical citizen data such as the Election Commission’s national identity database and the Office of the Registrar of Birth and Death  would be robust.

8h ago