যুক্তরাষ্ট্রের বাল্টিমোরে জাহাজের ধাক্কায় ধসে পড়েছে সেতু

বাল্টিমোরের ফ্রানসিস স্কট কি সেতুর সঙ্গে একটি জাহাজের সংঘর্ষে সেতুটি ধসে পড়ে। ছবি: স্ট্রিমটাইম লাইভ থেক সংগৃহীত
বাল্টিমোরের ফ্রানসিস স্কট কি সেতুর সঙ্গে একটি জাহাজের সংঘর্ষে সেতুটি ধসে পড়ে। ছবি: স্ট্রিমটাইম লাইভ থেক সংগৃহীত

যুক্তরাষ্ট্রের শহর বাল্টিমোরের ফ্রানসিস স্কট কি সেতুর সঙ্গে একটি জাহাজের সংঘর্ষে সেতুটি ধসে পরেছে বলে জানিয়েছে মেরিল্যান্ড পরিবহন কর্তৃপক্ষ।

আজ মঙ্গলবার এই তথ্য জানিয়েছে এএফপি।

বাল্টিমোর শহরের দমকল বাহিনীর যোগাযোগ পরিচালক কেভিন কার্টরাইট বিবিসিকে জানান, 'একটি বড় জাহাজের' ধাক্কায় সেতুটি প্যাটাপস্কো নদীতে ধসে পরেছে।

তিনি আরও জানান, 'অন্তত সাত ব্যক্তি ও বেশ কয়েকটি পরিবহন' নদীতে পড়ে গেছে।

তবে এখনো হতাহতের বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো তথ্য জানানো হয়নি।

মেরিল্যান্ড পরিবহন কর্তৃপক্ষ (এমটিএ) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে পোস্ট করে জানায়, 'জাহাজের ধাক্কায় ধসে পরেছে আই-৬৯৫ কি সেতু।'

বাল্টিমোরের ফ্রানসিস স্কট কি সেতুর সঙ্গে একটি জাহাজের সংঘর্ষের ঠিক আগের মুহুর্ত। ছবি: স্ট্রিমটাইম লাইভ থেক সংগৃহীত
বাল্টিমোরের ফ্রানসিস স্কট কি সেতুর সঙ্গে একটি জাহাজের সংঘর্ষের ঠিক আগের মুহুর্ত। ছবি: স্ট্রিমটাইম লাইভ থেক সংগৃহীত

সংস্থাটি মার্কিন অঙ্গরাজ্য মেরিল্যান্ডের বাল্টিমোর শহরের নৌযানচালকদের প্যাটাপস্কো নদীপথ এড়িয়ে যেতে অনুরোধ করে এবং জায়গাটিকে 'দুর্ঘটনাস্থল' বলে অভিহিত করে।

বাল্টিমোর পুলিশ বিভাগের এক মুখপাত্র এনবিসি নিউজকে জানান, নদীতে মানুষ আটকে থাকতে পারেন।

পুলিশের গোয়েন্দা নিকি ফেনয় এক বিবৃতিতে বলেন, 'আমি নিশ্চিত করে জানাচ্ছি, রাত ১টা ৩৫ মিনিটে বাল্টিমোর শহরের পুলিশকে আংশিকভাবে ধসে পড়া সেতুর বিষয়ে সংবাদ দেওয়া হয়। ফ্রানসিস স্কট কি সেতুর কাছে কর্মীরা পানিতে আটকা থাকতে পারেন।

জাহাজ নিরীক্ষক ওয়েবসাইট মেরিনট্রাফিকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, সিঙ্গাপুরের পতাকাবাহী মালবাহী জাহাজ দালি আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে এই সেতুর নিচে আটকা পড়ে আছে।

Comments

The Daily Star  | English

Scorched at work: Global report revealed dire heat risks for workers

A joint report released by the World Health Organisation (WHO) and the World Meteorological Organisation (WMO) exposed the growing dangers of extreme heat on workers’ health and productivity worldwide.

34m ago