দ্বিতীয় দিনে এগিয়ে উত্তরাঞ্চল

রানের পাহাড় গড়ার পথেই ছিল উত্তরাঞ্চল। তবে দ্বিতীয় দিনে দারুণ বোলিং করে কিছুটা আটকাতে পেরেছেন পূর্বাঞ্চলের বোলাররা। কিন্তু তার আগেই প্রথম ইনিংসে ৪৪৫ রানের বড় সংগ্রহই পায় জহুরুল ইসলামের দল। এমনকি বল হাতেও ১২৫ রানে পূর্বাঞ্চলের ৪ টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানকে ফিরিয়েছে তারা। ফলে দ্বিতীয় দিনেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ উত্তরাঞ্চলের হাতে।

রানের পাহাড় গড়ার পথেই ছিল উত্তরাঞ্চল। তবে দ্বিতীয় দিনে দারুণ বোলিং করে কিছুটা আটকাতে পেরেছেন পূর্বাঞ্চলের বোলাররা। কিন্তু তার আগেই প্রথম ইনিংসে ৪৪৫ রানের বড় সংগ্রহই পায় জহুরুল ইসলামের দল। এমনকি বল হাতেও ১২৫ রানে পূর্বাঞ্চলের ৪ টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানকে ফিরিয়েছে তারা। ফলে দ্বিতীয় দিনেই ম্যাচের নিয়ন্ত্রণ উত্তরাঞ্চলের হাতে।

আগের দিনের ২ উইকেটে ৩৩৫ রানে ব্যাট করতে নামা উত্তরাঞ্চল এদিন বাকি ৮ উইকেট হারিয়ে যোগ করতে পারে ১১০ রান। মূলত পেসার হাসান মাহমুদ ও বাঁহাতি স্পিনার এনামুল হক জুনিয়রের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়েই তাদের রানের পাহাড় গড়তে দেয়নি পূর্বাঞ্চল। দিনের শুরুতে জুহুরুলকে তুলে নেওয়ার পর নিয়মিত বিরতিতেই উইকেট পায় তারা।

সর্বোচ্চ ১৩৭ রানের ইনিংস খেলেন নাঈম ইসলাম। ২৪৬ বলে ১৬|টি চারের সাহায্যে এ রান করেন তিনি। অধিনায়ক জহুরুল ১৬৩ বলে ১৫টি চারের সাহায্যে করেন ১০৪ রান। এছাড়া জিয়াউর রহমান করেন ২৯ রান। পূর্বাঞ্চলের পক্ষে ৮৪ রানের খরচায় হাসান ৪টি উইকেট পান। এনামুল নেন ৩টি উইকেট।

নিজেদের প্রথম ইনিংসে ব্যাট করতে নেমে দিনশেষে ৪ উইকেটে ১২৫ রান করেছে পূর্বাঞ্চল। সর্বোচ্চ ৫৪ রান আসে রনি তালুকদারের ব্যাট থেকে। তাসামুল হক ২৪ রানে অপরাজিত আছেন। উত্তরাঞ্চলের পক্ষে ২টি করে উইকেট পেয়েছেন ইবাদত হোসেন ও সানজামুল ইসলাম।

সংক্ষিপ্ত স্কোর : (দ্বিতীয় দিন শেষে)

উত্তরাঞ্চল প্রথম ইনিংস: ৪৪৫ (মিজানুর ৬৩, জুনায়েদ ২৮, ফরহাদ ১২, নাঈম ১৩৭, জহুরুল ১০৪, সাব্বির ০, জিয়া ২৯, সানজামুল ৫, শরিফুল ১২, শুভাশিস ১*, ইবাদত ১; রাহী ২/৮১, রেজা ০/৫৬, হাসান ৪/৮৪, সাইফউদ্দিন ১/৪৭, এনামুল ৩/১২২, আফিফ ০/৩৭, শামসুর ০/৯)।

পূর্বাঞ্চল প্রথম ইনিংস:  ৩৬ ওভারে ১২৫/৪ (রনি ৫৪, শামসুর ২৪, জাকির ৫, আফিফ ৯, তাসামুল ২৪*; শুভাশিস ০/৪৭, শরিফুল ০/২১, ইবাদত ২/২৬, সানজামুল ২/১৭, জিয়াউর ০/৭)।

 

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

5h ago