চূড়ান্ত আসন বণ্টন: বিএনপি’র ২৩৮, জোটের ৬০

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মোট ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৮ আসনের তালিকা চূড়ান্ত করেছে। এর মধ্যে দলটি রেখেছে ২৩৮ আসন এবং এর শরিক ২০ দলীয় জোট এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে দিয়েছে ৬০ আসন।
রবিবার হরতাল ও অবরোধ নেই,

আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি মোট ৩০০ আসনের মধ্যে ২৯৮ আসনের তালিকা চূড়ান্ত করেছে। এর মধ্যে দলটি রেখেছে ২৩৮ আসন এবং এর শরিক ২০ দলীয় জোট এবং জাতীয় ঐক্যফ্রন্টকে দিয়েছে ৬০ আসন।

গতকালের (৯ ডিসেম্বর) ঘোষণায় জানানো হয়, চট্টগ্রাম-১৪ এবং কক্সবাজার-২ আসন দুটির একটি লিবারেল ডেমোক্রেটিক পার্টির চেয়ারম্যান কর্নেল (অব) অলি আহমেদকে এবং জামায়াতে ইসলামীর নেতা হামিদুর রহমান আজাদের জন্যে রাখা হয়েছে।

এতে আরও বলা হয়, অলি আহমেদ ‘ছাতা’ মার্কায় এবং আজাদ স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে আগামী ৩০ ডিসেম্বরের জাতীয় নির্বাচনে অংশ নিবেন। বাকি ২৯৮ আসনের প্রার্থীরা বিএনপির ‘ধানের শীষ’ নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

বিএনপি এবং এর জোটে কোনো বিদ্রোহী প্রার্থী নেই।

বিএনপি’র ২৩৮ প্রার্থীর মধ্যে ১০০ জন প্রথমবারের মতো প্রার্থী হচ্ছেন। এছাড়াও, নারী প্রার্থী রয়েছেন ১৬ জন এবং ৫ জনকে নেওয়া হয়েছে ধর্মীয় এবং জাতিগত সংখ্যালঘু সম্প্রদায় থেকে।

বিএনপি প্রধান খালেদা জিয়ার বিকল্প প্রার্থী হিসেবে তিনজনকে চূড়ান্ত করা হয়েছে। তারা হলেন: বগুড়া-৬ আসনে দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বগুড়া-৭ এ মোর্শেদ মিলন এবং ফেনী-১ এ রফিকুল ইসলাম।

গত ৮ ডিসেম্বর নির্বাচন কমিশন খালেদা জিয়ার তিনটি আসনের মনোনয়নপত্র বাতিল করে দেওয়ার একদিন পর বিএনপি এই চূড়ান্ত আসন বণ্টন ঘোষণা করে।

তবে খালেদা জিয়ার মনোনয়নপত্র নিয়ে নির্বাচন কমিশনের সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে গতকালই হাইকোর্টে গিয়েছে বিএনপির নেতারা।

বিএনপির নেতাদের মধ্যে মহাসচিব ফখরুল এবং স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন আগামী নির্বাচনে দুটি করে আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন।

 

বিএনপি নেতৃত্বাধীন জোটের ৩০০ আসন

বিএনপি ২৩৮

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ২২

গণফোরাম ৭

নাগরিক ঐক্য, জাসদ (রব), এলডিপি ৫টি করে

জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম, কেএসজেএল ৪টি করে

জেপি (জাফর), খেলাফত মজলিশ ২টি করে

বিজেপি, কল্যাণ পার্টি, এনপিপি, লেবার পার্টি ১টি করে

 

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago