‘গণফোরামের কারও সংসদে যোগ দেওয়ার খবর ভিত্তিহীন’

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচিত কারও শপথ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত বহাল আছে বলে জানিয়েছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রধান সমন্বয়কারী মোস্তফা মোহসীন মন্টু। তিনি বলেছেন, গণফোরামের নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা সংসদে যোগদান করছেন- এ ধরনের সংবাদ অসত্য ও ভিত্তিহীন।
Gonoforum Photo
সুলতান মোহাম্মদ মনসুর ও মোকাব্বির খান। ছবি: সংগৃহীত

জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচিত কারও শপথ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত বহাল আছে বলে জানিয়েছেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের প্রধান সমন্বয়কারী মোস্তফা মোহসীন মন্টু। তিনি বলেছেন, গণফোরামের নির্বাচিত সংসদ সদস্যরা সংসদে যোগদান করছেন- এ ধরনের সংবাদ অসত্য ও ভিত্তিহীন।

অবশ্য গত ৩০ তারিখের নির্বাচনে গণফোরামের নির্বাচিত দুজন সুলতান মোহাম্মদ মনসুর ও মোকাব্বির খান নিজেরাই সাংসদ হিসেবে শপথ নেওয়ার ইচ্ছার কথা আজ জানিয়েছিলেন।

মৌলভীবাজার-২ আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীকে নির্বাচিত সুলতান মোহাম্মদ মনসুর সাংসদ হিসেবে শপথ নেবেন বলে আজ জানান। অপরদিকে, সিলেট-২ আসন থেকে নির্বাচিত দলটির অপর প্রার্থী মোকাব্বির খান জানান যে শপথ নেওয়ার ব্যাপারে তার অবস্থান ইতিবাচক।

আরও পড়ুন: শপথ নেবেন সুলতান মনসুর, ইতিবাচক অবস্থানে মোকাব্বির খান

আজ (২৮ জানুয়ারি) দ্য ডেইলি স্টারের সঙ্গে আলাপকালে সুলতান মোহাম্মদ মনসুর বলেন যে, তিনি নিয়ম মেনেই শপথ নেবেন এবং সংসদে যোগ দিয়ে জনগণের পক্ষে কাজ করবেন। আর মোকাব্বির খান বলেন, “যেহেতু গণফোরামের নির্বাচিত প্রার্থীদের শপথ নেওয়ার ব্যাপারে দলের সভাপতি ড. কামাল হোসেনের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি রয়েছে, সেক্ষেত্রে আমার অবস্থানও ইতিবাচক। তবে, শপথ নেব কি নেব না, ড. কামাল হোসেন দেশে ফিরলে তার সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করেই সিদ্ধান্ত নেব।”

তাদের বক্তব্য সম্বলিত সংবাদ প্রকাশের পর গণফোরামের পক্ষ থেকে প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হলো যে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নির্বাচিত এমপিদের শপথ না নেওয়ার সিদ্ধান্ত বহাল আছে। এতে বলা হয়, জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ঐক্য সুদৃঢ় ও অটুট আছে। আর এই দুজনের নাম উল্লেখ না করে বলা হয়, তাদের নিয়ে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তা অসত্য ও ভিত্তিহীন। এবং এ ব্যাপারে গণফোরামে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

5h ago