এত রান করেও ওয়ার্নের বিশ্বকাপ দলে নেই খাওয়াজা

ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ৭৬.৬ গড়ে সর্বোচ্চ ৩৮৩ রান করেছিলেন উসমান খাওয়াজা। পাকিস্তানের বিপক্ষে পরের সিরিজে ৫৪.৪ গড়ে করেন ২৭২। অর্থাৎ সর্বশেষ ১০ ওয়ানডেতে ৬৫.৫ গড়ে ৬৫৫ রান করেও শেন ওয়ার্নার মন জিততে পারলেন না এই ওপেনার। নিজের টুইটার সর্বকালের অন্যতম সেরা লেগ স্পিনার বিশ্বকাপের নিজের পছন্দের অস্ট্রেলিয়া দল দিয়েছেন, সেখানে জায়গা হয়নি খাওয়াজার।
Usman Khawaja
ছবি: এএফপি

ভারতের বিপক্ষে পাঁচ ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে ৭৬.৬ গড়ে সর্বোচ্চ ৩৮৩ রান করেছিলেন উসমান খাওয়াজা। পাকিস্তানের বিপক্ষে পরের সিরিজে ৫৪.৪ গড়ে করেন ২৭২। অর্থাৎ সর্বশেষ ১০ ওয়ানডেতে ৬৫.৫ গড়ে ৬৫৫ রান করেও শেন ওয়ার্নার মন জিততে পারলেন না এই ওপেনার। নিজের টুইটার সর্বকালের অন্যতম সেরা লেগ স্পিনার বিশ্বকাপের নিজের পছন্দের অস্ট্রেলিয়া দল দিয়েছেন, সেখানে জায়গা হয়নি খাওয়াজার।

কেবল খাওয়াজাই নন। ছন্দে থাকা ব্যাটসম্যান পিটার হ্যান্ডসকম্বকেও বিশ্বকাপ দলে রাখেননি ওয়ার্ন।

ওয়ার্ন অবধারিতভাবেই ফিরিয়েছেন নিষেধাজ্ঞা থেকে ফেরা দুই বড় তারকা স্টিভেন স্মিথ আর ডেভিড ওয়ার্নারকে। টপ অর্ডারে ওয়ার্নারের সঙ্গে দারুণ ছন্দে থাকা অ্যারন ফিঞ্চকে রাখা ছিল স্বাভাবিক। কিন্তু ওয়ার্ন খাওয়াজাকে না রেখে রেখেছেন মাত্র ৪ ওয়ানডে খেলা ডর্চি শর্টকে। শর্টকে এগিয়ে রাখার আরেক কারণ বোধহয় তার বোলিং। বাঁহাতি চায়নাম্যান এই বোলার ইংলিশ কন্ডিশনে বেশ কার্যকর হবেন বলে ধারণা ওয়ার্নের।

ওয়ার্নের দলে আরেক চমক বাঁহাতি ব্যাটসম্যান অ্যালেক্স ক্যারি। ভারত ও পাকিস্তানের বিপক্ষে আহামরি কিছু না করলেও ক্যারিকে বিশ্বকাপ দলে দেখতে চান ওয়ার্ন। 

তবে বোলিং আক্রমণে তেমন কোন চমক নেই ওয়ার্নের। মিচেল স্টার্ক, নাথান কোল্টার-নাইলের পাশাপাশি ফিটনেসের সাপেক্ষে দলে রেখেছেন তরুণ পেসার ঝাই রিচার্ডসনকে।

ওয়ার্নের চোখে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপ দলডেভিড ওয়ার্নার, ডার্চি শর্ট, অ্যারন ফিঞ্চ, স্টিভ স্মিথ, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মার্কাস স্টয়নিস, অ্যালেক্স ক্যারি, প্যাট কামিন্স, মিচেল স্টার্ক,  ঝাই রিচার্ডসন (যদি ফিট থাকেন), অ্যাডাম জাম্পা, শন মার্শ, নাথান লায়ন,  অ্যাশটন টার্নার, নাথান কোল্টার-নাইল।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

5h ago