‘ইমরুলের মতো খেলোয়াড়ও না থাকা মানে দল কতটা দুর্দান্ত’

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজে তিন ম্যাচে দুই সেঞ্চুরিতে ৩৪৯ রান করেছিলেন ইমরুল কায়েস। তখন তার বাদ পড়াটাই হতো বিস্ময়। কিন্তু এরপর আর দুই ওয়ানডেতে ৪ ও ০ রান করে সেই যে বাদ পড়েন, আর জায়গা মেলেনি। বিশ্বকাপে আলোচনায় থাকলেও সাম্প্রতিক সময়ে ঘরোয়া লিগের বাজে ফর্ম ডুবিয়েছে তাকে। তবে ইমরুলের বিশ্বকাপ দলে না থাকার ব্যাখ্যা প্রধান কোচ স্টিভ রোডস দিলেন ভিন্নভাবে।
Imrul Kayes
ফাইল ছবি

ঘরের মাঠে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজে তিন ম্যাচে দুই সেঞ্চুরিতে ৩৪৯ রান করেছিলেন ইমরুল কায়েস। তখন তার বাদ পড়াটাই হতো বিস্ময়। কিন্তু এরপর আর দুই ওয়ানডেতে ৪ ও ০ রান করে সেই যে বাদ পড়েন, আর জায়গা মেলেনি। বিশ্বকাপে আলোচনায় থাকলেও সাম্প্রতিক সময়ে ঘরোয়া লিগের বাজে ফর্ম ডুবিয়েছে তাকে। তবে ইমরুলের বিশ্বকাপ দলে না থাকার ব্যাখ্যা প্রধান কোচ স্টিভ রোডস দিলেন ভিন্নভাবে।

এবার বিশ্বকাপে ওপেনার হিসেবে তামিম ইকবালের সঙ্গে জায়গা পেয়েছেন লিটন দাস আর সৌম্য সরকার। দুজনেই মাঝে মাঝে ভুগেন ধারাবাহিকতার অভাবে। কিন্তু নিজেদের দিনে তারা আবার তাক লাগিয়ে দেওয়ার মতো আগ্রাসী মেজাজে খেলতে পারেন। এশিয়া কাপের ফাইনালে ভারতের মতো প্রতিপক্ষের বিপক্ষে তা করে দেখিয়েছেন লিটন। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সৌম্য এমনটা দেখিয়েছেন অনেকবার।

ইংল্যান্ডের মাঠে এবারের বিশ্বকাপে বড় রানের ম্যাচের কথা বিবেচনায় ইমরুল থেকে বেশি স্ট্রাইকরেট থাকায় তাই এগিয়ে যান লিটন আর সৌম্য। ইমরুলের এই না থাকা মানে তাই রোডসের কাছে দলের শক্ত ব্যাকআপকেই জানান দেয়,  ‘আমরা টপ কোয়ালিটির খেলোয়াড়দের ব্যাকআপ চেয়েছি। প্রতিটি বিভাগে চার কিংবা পাঁচের বেশি দুর্দান্ত খেলোয়াড় রাখতে চেয়েছি। ইমরুলও একজন শীর্ষ ক্রিকেটার। দারুণ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। যদি সে দলে না থাকে বুঝতে হবে এই দল দুর্দান্ত সব ক্রিকেটারে ভরা। এর মানে দল নির্বাচনে আমাদের অনেক বিকল্প থাকছে।’

ইমরুলকে প্রশংসায় ভাসিয়ে নিরাশ না হতেও বলেছেন রোডস,  ‘ইমরুলকে যদি দরকার হয়, জানি সে কী করতে পারে। দলে নেই তো কী, যেকোনো সময়েই চলে আসতে পারে। আপনার কোনো ভালো খেলোয়াড় যদি দলে সুযোগ না পায়, বুঝতে হবে দলে দুর্দান্ত সব খেলোয়াড় আছে।’

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

9h ago