ধর্ষণের পর মাদ্রাসাছাত্রীকে ফেলে দেওয়া হয় ড্রেনে

ঝিনাইদহের কালিগঞ্জে দশম শ্রেণির এক মাদ্রাসাছাত্রীকে ধর্ষণের পর ড্রেনে ফেলে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। অন্যদিকে হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলায় একই ধরনের ঘটনায় প্রথম শ্রেণির এক শিশু মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে।
rape logo
প্রতীকী ছবি। স্টার অনলাইন গ্রাফিক্স

ঝিনাইদহের কালিগঞ্জে দশম শ্রেণির এক মাদ্রাসাছাত্রীকে ধর্ষণের পর ড্রেনে ফেলে দেওয়ার ঘটনা ঘটেছে বলে পুলিশ জানিয়েছে। অন্যদিকে হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলায় একই ধরনের ঘটনায় প্রথম শ্রেণির এক শিশু মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে।

পুলিশ ও মাদ্রাসাছাত্রীর পরিবারের সদস্যরা বলেছেন, গতরাতে দুজন মিলে ধর্ষণ করার পর আজ ভোরে তাকে একটি ড্রেনে ফেলে দেওয়া হয়েছিল। ভোরে হাত-পা বাঁধা অজ্ঞান অবস্থায় স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে। পরিবারের সদস্যরা বলেছেন, গত রাত ৮টার দিকে মোবাইল ফোন রিচার্জ করার উদ্দেশে বাড়ি থেকে বের হওয়ার পর সে ধর্ষণের শিকার  হয়। ধর্ষকদের মধ্যে একজনকে সে চিহ্নিত করতে পেরেছে। পেশায় রাজমিস্ত্রী প্রতিবেশি এই যুবকের নাম আলামিন।

কালিগঞ্জ থানার ওসি মো. ইউনুস আলী দ্য ডেইলি স্টারের স্থানীয় প্রতিনিধিকে বলেছেন, আজ শনিবার বিকেলে তিন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। মেডিকেল পরীক্ষা ও চিকিৎসার জন্য ভিকটিমকে সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় মামলা হয়েছে।

মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে ছয় বছরের শিশু

গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় হবিগঞ্জের বানিয়াচং উপজেলায় ধর্ষণের শিকার ছয় বছরের এক শিশু এখন মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছে বলে চিকিৎসকরা জনিয়েছেন। হবিগঞ্জ সদর থানার ডা. আরশাদ আলী জানান, শিশুটির প্রাণ সংশয় থাকায় তাকে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। শিশুটির মায়ের দাবি, কাকুরা গ্রামের আরজাত আলীর ছেলে জাহাঙ্গীর মিয়া (২০) এই ঘটনার জন্য দায়ী।

বানিয়াচং থানার ওসি রাশেদ মোবারক বলেছেন, হাসপাতালে গিয়ে ভিকটিমের জবানবন্দী তারা গ্রহণ করেছেন। অভিযুক্তদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago