৪ নেতার আশ্বাসে ছাত্রলীগের পদবঞ্চিতদের আন্দোলন প্রত্যাহার

আওয়ামী লীগের চার জ্যেষ্ঠ নেতার আশ্বাসে অবশেষে আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটিতে পদবঞ্চিত ও প্রত্যাশিত পদ না পাওয়া বিক্ষুব্ধ অংশের নেতা-কর্মীরা।
BCL Photo
১৯ মে ২০১৯, রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের চার জ্যেষ্ঠ নেতার সঙ্গে বৈঠক করেন ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ পদবঞ্চিত অংশের আটজনের একটি প্রতিনিধিদল। ছবি: ফেসবুক থেকে নেওয়া

আওয়ামী লীগের চার জ্যেষ্ঠ নেতার আশ্বাসে অবশেষে আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণা দিয়েছেন ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কেন্দ্রীয় কমিটিতে পদবঞ্চিত ও প্রত্যাশিত পদ না পাওয়া বিক্ষুব্ধ অংশের নেতা-কর্মীরা।

গতকাল দিবাগত রাতে রাজধানীর ধানমন্ডিতে আওয়ামী লীগ সভানেত্রীর রাজনৈতিক কার্যালয়ে দলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক ও আবদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম ও বি এম মোজাম্মেল হকের সঙ্গে ছাত্রলীগের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকসহ পদবঞ্চিত অংশের আটজনের একটি প্রতিনিধিদলের কয়েক ঘণ্টার বৈঠক শেষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যে এসে অবস্থান কর্মসূচি প্রত্যাহারের ঘোষণা দেন তারা।

এ বিষয়ে আজ (২০ মে) আন্দোলনকারী অংশের নেতৃত্ব দেওয়া ছাত্রলীগের সাবেক প্রচার সম্পাদক সাঈফ উদ্দিন বাবু দ্য ডেইলি স্টার অনলাইনকে বলেন, “সম্পূর্ণ বিতর্কমুক্ত ও স্বচ্ছ ছাত্রলীগের দাবিতে আমরা আন্দোলন শুরু করেছিলাম। এর প্রেক্ষাপটে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে দলের চার জ্যেষ্ঠ নেতা গতকাল রাতে আমাদের সঙ্গে আলোচনায় বসেছিলেন। এসময় তারা বলেছেন যে, কমিটির বিতর্কিতদের বাদ দেওয়া, মধুর ক্যান্টিন ও টিএসসিতে হামলাকারীদের যথোপযুক্ত বিচার এবং আমাদের দাবি-দাওয়াগুলো তুলে ধরার জন্য প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে সাক্ষাত করিয়ে দেবেন।”

“যেহেতু আপা (প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা) তাদেরকে দায়িত্ব দিয়েছেন, সেহেতু তাদের কথায় আশ্বস্ত হয়ে আমরা আন্দোলন প্রত্যাহার করে নিয়েছি”, যোগ করেন তিনি।

আরও পড়ুন:

লিপিদের ওপর রাব্বানীদের হামলা, প্রতিবাদে অবস্থান কর্মসূচি

ছাত্রলীগের কমিটি জটিলতা চলছেই

ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি: বিতর্কের শেষ নেই

 

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago