শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি নৌরুট

কর্মস্থলে ফিরছে মানুষ, তবে ভিড় কম ঘাটে

প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদের ছুটি উপভোগ করে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। শুক্রবার সকাল থেকে দেশের গুরুত্বপূর্ণ নৌরুট শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি দিয়ে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কয়েকটি জেলার মানুষ। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এই সময়টায় এবার ভিড় কম।

প্রিয়জনদের সঙ্গে ঈদের ছুটি উপভোগ করে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে মানুষ। শুক্রবার সকাল থেকে দেশের গুরুত্বপূর্ণ নৌরুট শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ি দিয়ে কর্মস্থলে ফিরতে শুরু করেছে দক্ষিণাঞ্চলের বেশ কয়েকটি জেলার মানুষ। তবে অন্যান্য বছরের তুলনায় এই সময়টায় এবার ভিড় কম।

বিআইডব্লিউটিসির কাঁঠালবাড়ি ঘাটের ম্যানেজার আব্দুস সালাম শুক্রবার বিকেল ৫টায় দ্য ডেইলি স্টারকে বলেন, কাঁঠালবাড়ি ঘাটে ছয়টি ফেরি অপেক্ষা করছে। গাড়ি না থাকায় ফেরিগুলো ছাড়া যাচ্ছে না। ঘাটে গাড়ি আসা মাত্র ফেরিতে উঠে যাচ্ছে।

তিনি আরও জানান শনিবার চাপ কিছুটা বৃদ্ধি পেতে পারে। কারণ ঈদের ছুটি শেষে সাপ্তাহিক দুদিন ছুটির পর রোববার থেকে অফিস খুলছে। তবে ঘাটে পর্যাপ্ত ফেরি থাকায় যানজট হবে না বলেই তার আশা।

বিআইডব্লিউটিসির শিমুলিয়া ঘাটের এজিএম নাসির মোহাম্মদ চৌধুরী বলেন, শুক্রবার শিমুলিয়া ঘাটে গাড়ির চাপ না থাকায় এপার থেকে ফেরিগুলো খালি অবস্থায় কাঁঠালবাড়ি পাঠানো হয়েছে। কাঁঠালবাড়ি থেকে গাড়ি নিয়ে ফেরিগুলো শিমুলিয়ায় পৌঁছাচ্ছে। ওপারের ট্রাকগুলোও পার করা হয়ে গেছে।

এবার ঈদে বেশ নির্বিঘ্নেই ফেরি পার হয়েছে ঘরমুখো যাত্রীরা। তবে ঈদের আগের দিন এ নৌরুটে মানুষের ঢল নেমেছিল। গাড়ির চাপও ছিল ব্যাপক। ঈদের দিনও লোকজন এই রুট দিয়ে বাড়ি গিয়েছেন। তবে সেদিন ততটা চাপ ছিল না। শুক্রবার সকালেও ঢাকামুখী মানুষের চাপ ছিল। তবে বিকেলে ছিল একেবারেই ফাঁকা।

মাওয়া ট্রাফিক ইনচার্জ (টিআই) মো. কাজাল জানান, ঈদের আগের দিনও লোকজন এক থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে বাস থেকে নেমে পায়ে হেটে ঘাটে এসে লঞ্চ, সিবোট ও ফেরিতে করে নদী পার হয়েছিলেন। তবে বিকেলের দিকে চাপ একেবারের কমে যায়। মানুষজন এবার নিরাপদে ও স্বচ্ছন্দে শিমুলিয়া দিয়ে পারাপার করেছেন।

Comments

The Daily Star  | English

3 quota protest leaders held for their own safety: home minister

Three quota protest organisers have been taken into custody for their own safety, said Home Minister Asaduzzaman Khan

18m ago