পাসপোর্ট কাণ্ডে ঢাকায় ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা বরখাস্ত

ছবি সৌজন্য: কবির আহমেদ/বাংলাদেশ এভিয়েশন হাব

পাসপোর্ট সঙ্গে না নিয়েই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের পাইলট ক্যাপ্টেন ফজল মাহমুদ কাতারে যাওয়ার ঘটনায় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের একজন ইমিগ্রেশন কর্মকর্তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। বরখাস্ত হওয়া এসআই কামরুজ্জামান পাইলটের পাসপোর্ট না দেখেই যেতে দিয়েছিলেন। তবে ইমিগ্রেশন কর্তৃপক্ষ বলছে, এই ঘটনায় পাইলট ফজল মাহমুদেরও সমান দায় রয়েছে।

পাসপোর্ট ব্যাগে আছে বলে ইমিগ্রেশন পুলিশকে জানিয়েছিলেন বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের ক্যাপ্টেন ফজল মাহমুদ। এরপর জেনারেল ডিক্লারেশন (জিডি) দেখে কর্তব্যরত ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা এসআই কামরুজ্জামান তাকে যেতে দেন। আজ শনিবার ইমিগ্রেশনের অতিরিক্ত বিশেষ পুলিশ সুপার মো. ইসমাইল হোসেন এসব কথা জানিয়ে বরখাস্তের খবরটি দ্য ডেইলি স্টারকে নিশ্চিত করেন।

তিনি বলেন, “পাইলট ফজল মাহমুদের কাছে আমাদের ইমিগ্রেশন কর্মকর্তা পাসপোর্ট দেখতে চেয়েছিলেন। কিন্তু পাইলট বলেছিলেন, পাসপোর্ট তার ব্যাগে রয়েছে। যেহেতু পাইলট সবসময় যাওয়া-আসা করেন, তিনি সিনিয়র পাইলট, তাই তার কথায় ইমিগ্রেশন পুলিশ তাকে বিশ্বাস করেছিল।”

ইসমাইল হোসেন বলেন, “বিমানের জেনারেল ডিক্লারেশন (জিডি-ক্রু আইডি) দেখে পাইলটদের ইমিগ্রেশন করা হয়। এ সময় প্রমাণ হিসেবে পাসপোর্ট দেখা হয়। এখানে দুজনেরই সমান দায় রয়েছে। তাই ইমিগ্রেশনের দায়িত্বে থাকা এসআই কামরুজ্জামানকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে।”

Comments

The Daily Star  | English

CSA getting scrapped

The interim government yesterday decided in principle to repeal the Cyber Security Act which has been used to curb press freedom and suppress political dissent.

4h ago