বিশ্বকাপ থেকে ছিটকে গেলেন ধাওয়ান, বদলী পান্ত

শেষ পর্যন্ত বিশ্বকাপ শেষই হয়ে গেল ভারতীয় ওপেনার শেখর ধাওয়ানের। গত ১০ জুন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাঁ হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলিতে চিড় ধরেছিল এ ওপেনারের। প্রত্যাশা ছিল তিন সপ্তাহ পড়ে ফিরতে পারবেন তিনি। কিন্তু অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় ছিটকে পড়েন বিশ্বকাপ থেকে। তার জায়গায় উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান রিশব পান্তকে দলভুক্ত করেছে দলটি। বুধবার এক বিবৃতি দিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিসিসিআই।
shikhar dhawan
ছবি: রয়টার্স

শেষ পর্যন্ত বিশ্বকাপ শেষই হয়ে গেল ভারতীয় ওপেনার শেখর ধাওয়ানের। গত ১০ জুন অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে বাঁ হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলিতে চিড় ধরেছিল এ ওপেনারের। প্রত্যাশা ছিল তিন সপ্তাহ পরে ফিরতে পারবেন। কিন্তু অবস্থার প্রত্যাশিত উন্নতি না হওয়ায় ছিটকে পড়েন বিশ্বকাপ থেকে। তার জায়গায় উইকেটরক্ষক ব্যাটসম্যান রিশব পান্তকে দলভুক্ত করেছে দলটি। বুধবার এক বিবৃতি দিয়ে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে বিসিসিআই।

অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে গত রবিবার (৯ জুন) ব্যাটিংয়ের সময় একটি বাউন্সারে আঙুলে আঘাত পেয়েছিলেন ধাওয়ান। চোট অবশ্য তাকে তখন কাবু করতে পারেনি। ওই অবস্থাতেই ব্যাটিং চালিয়ে গিয়ে খেলেছিলেন ১০৯ বলে ১১৭ রানের ম্যাচ জয়ী ইনিংস। পরে ফিল্ডিং অবশ্য করেননি। পরদিন স্ক্যান করে প্রতিবেদনে জানা যায়, তার বৃদ্ধাঙ্গুলিতে চিড় ধরা পড়েছে। প্রাথমিকভাবে ধারণা ছিল, সুস্থ হতে সময় লাগবে প্রায় তিন সপ্তাহ। কিন্তু পরিকল্পনা অনুযায়ী উন্নতি না হওয়ায় বিকল্প চিন্তা করতে হলো বিসিসিআইকে।

বিশ্বকাপ দল ঘোষণার সময় পান্তের পরিবর্তে অভিজ্ঞ দীনেশ কার্তিককে দলে নেওয়া হয়েছিল। তবে ধাওয়ানের ইনজুরি ভাগ্য খুলে দিল পান্তের। ধাওয়ান চোটে পড়ার দুইদিন পরই অবশ্য উড়িয়ে আনা হয় তাকে। তখনই তার ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়নি। অপেক্ষা করা হচ্ছিল ধাওয়ানের শেষ অবস্থা দেখার জন্য।

ধাওয়ানের চোট ভারতের জন্য বেশ বড় দুঃসংবাদই। আইসিসি প্রতিযোগিতাগুলোতে তার ব্যাট থেকে ছোটে রানের ফুলঝুরি। বিশ্বকাপে এখন পর্যন্ত মোট তিনটি সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন তিনি (২০১৫ আসরে দুটি, ২০১৯ আসরে একটি)। সবচেয়ে বড় কথা রোহিত শর্মার সঙ্গে তার জুটিটি জমত বেশ। আইসিসি টুর্নামেন্টে ছয়বার শতরানের জুটি গড়েছেন তারা।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

9h ago