এক ম্যাচ নিষিদ্ধ মেসি, সঙ্গে দেড় হাজার ডলার জরিমানা

চিলির সঙ্গে লাল কার্ড দেখায় এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পাওয়াটা অবধারিত ছিল। কিন্তু শঙ্কা ছিল, আরও বড় ধরনের শাস্তি পেতে পারেন লিওনেল মেসি। কারণ ওই ম্যাচ শেষে দক্ষিণ আমেরিকার সর্বোচ্চ ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থা কনমেবলকে ‘দুর্নীতিগ্রস্ত’ বলে অভিযুক্ত করেছিলেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশ্য অল্পতেই পার পেয়েছেন তিনি। ১ হাজার ৫০০ ডলার জরিমানা করা হয়েছে পাঁচবারের ব্যালন ডি'অর জয়ী তারকাকে।
messi
ছবি: রয়টার্স

চিলির সঙ্গে লাল কার্ড দেখায় এক ম্যাচের নিষেধাজ্ঞা পাওয়াটা অবধারিত ছিল। কিন্তু শঙ্কা ছিল, আরও বড় ধরনের শাস্তি পেতে পারেন লিওনেল মেসি। কারণ ওই ম্যাচ শেষে দক্ষিণ আমেরিকার সর্বোচ্চ ফুটবল নিয়ন্ত্রক সংস্থা কনমেবলকে ‘দুর্নীতিগ্রস্ত’ বলে অভিযুক্ত করেছিলেন আর্জেন্টাইন ফরোয়ার্ড। সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশ্য অল্পতেই পার পেয়েছেন তিনি। ১ হাজার ৫০০ ডলার জরিমানা করা হয়েছে পাঁচবারের ব্যালন ডি'অর জয়ী তারকাকে।

কোপা আমেরিকার তৃতীয় স্থান নির্ধারণী ম্যাচে বিতর্কিতভাবে লাল কার্ড দেখেছিলেন মেসি। চিলির ডিফেন্ডার গ্যারি মেদেলের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কিতে জড়িয়ে। শেষ পর্যন্ত ম্যাচটা ২-১ গোলে জিতে আর্জেন্টিনা তৃতীয় হলেও মেসি পদক নিতে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে যাননি। বরং রেফারির সিদ্ধান্ত মানতে না পেরে তিনি মুখর হয়েছিলেন কনমেবলের সমালোচনায়। কোপার আয়োজক ব্রাজিলকে শিরোপা জেতাতে সংস্থাটি দুর্নীতির আশ্রয় নিয়েছে বলে উল্লেখ করেছিলেন তিনি।

কনমেবলের বিরুদ্ধে সরাসরি এমন অভিযোগ করায় মেসির দীর্ঘমেয়াদি শাস্তির আশঙ্কা করা হয়েছিল। সেই শঙ্কা সত্যি হয়নি। মঙ্গলবার (২৩ জুলাই) সংস্থাটি এক বিবৃতিতে জানায়, মেসির বক্তব্য ‘অগ্রহণযোগ্য’। তবে তারা বার্সেলোনা তারকাকে কঠিন শাস্তি দেওয়ার পথে হাঁটেনি। নিষেধাজ্ঞা পাওয়ায় আগামী ২০২২ বিশ্বকাপের বাছাইপর্বে আর্জেন্টিনার প্রথম ম্যাচে খেলতে পারবেন না মেসি। কাতার বিশ্বকাপের লাতিন আমেরিকা অঞ্চলের বাছাইপর্ব শুরু হবে আগামী বছর মার্চে। তবে সূচি এখনও চূড়ান্ত হয়নি।

মেসির পাশাপাশি আর্জেন্টিনা ফুটবল অ্যাসোসিয়েশনের (এফএ) প্রধান ক্লদিও তাপিয়ার বিরুদ্ধেও ব্যবস্থা নিয়েছে কনমেবল। এতদিন ফুটবলের সর্বোচ্চ নিয়ন্ত্রক সংস্থা ফিফার কাউন্সিলে কনমেবলের প্রতিনিধি হিসেবে ছিলেন তিনি। তাকে সেই পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে। কারণ তাপিয়াও কোপা আমেরিকা চলাকালে কনমেবলের কঠোর সমালোচনা করেছিলেন।

Comments

The Daily Star  | English

Protesters stage sit-in near Bangabhaban demanding president's resignation

They want Shahabuddin to step down because of his contradictory remarks about Hasina's resignation

42m ago