প্রত্যাবর্তনে জোড়া সেঞ্চুরির সুফল র‍্যাঙ্কিংয়েও পেলেন স্মিথ

প্রশংসার জোয়ারে ভাসছেন স্টিভ স্মিথ। ১৬ মাস পর সাদা পোশাকে মাঠে ফিরেই যে জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। বগলদাবা করেছেন অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম টেস্টের ম্যাচসেরার পুরস্কার। এবারে আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়েও নিজের অতিমানবীয় পারফরম্যান্সের স্বীকৃতি পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এই তারকা ব্যাটসম্যান।
ছবি: আইসিসি

প্রশংসার জোয়ারে ভাসছেন স্টিভ স্মিথ। ১৬ মাস পর সাদা পোশাকে মাঠে ফিরেই যে জোড়া সেঞ্চুরি করেছেন চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। বগলদাবা করেছেন অ্যাশেজ সিরিজের প্রথম টেস্টের ম্যাচসেরার পুরস্কার। এবারে আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়েও নিজের অতিমানবীয় পারফরম্যান্সের স্বীকৃতি পেয়েছেন অস্ট্রেলিয়ার এই তারকা ব্যাটসম্যান।

এজবাস্টনে প্রথম ইনিংসে ১২২ রানে ৮ উইকেট হারিয়ে অসিরা যখন ধুঁকছিল, ঠিক তখনই জ্বলে উঠেছিলেন স্মিথ। খেলেছিলেন ১৪৪ রানের ইনিংস। এরপর দ্বিতীয় ইনিংসে তার ব্যাট থেকে এসেছিল ১৪২ রান। তাতে ৯০ রানের ঘাটতি পুষিয়ে ইংল্যান্ডকে বড় লক্ষ্য ছুঁড়ে দিয়ে ২৫১ রানের জয় তুলে নেয় অস্ট্রেলিয়া।

এমন রাজকীয় প্রত্যাবর্তনের সুফল হিসেবে মঙ্গলবার (৬ আগস্ট) সবশেষ প্রকাশিত আইসিসি র‍্যাঙ্কিংয়ে এক ধাপ এগিয়েছেন স্মিথ। টেস্ট ব্যাটসম্যানদের মধ্যে তৃতীয় স্থান দখল করেছেন ৩০ বছর বয়সী তারকা। সাবেক স্মিথের বর্তমান রেটিং পয়েন্ট ৯০৩। এজবাস্টন টেস্ট শুরুর আগে যা ছিল ৮৫৭। অর্থাৎ এই এক ম্যাচেই ৪৬ রেটিং পয়েন্ট যোগ হয়েছে তার নামের পাশে।

টেস্ট ব্যাটসম্যানদের র‍্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে আছেন ভারতের বিরাট কোহলি। তার রেটিং পয়েন্ট ৯২২। নিউজিল্যান্ডের কেন উইলিয়ামসন ৯১৩ রেটিং পয়েন্ট নিয়ে আছেন স্মিথের ঠিক উপরেই। এই তিনজন বাদে বাকি সব ব্যাটসম্যানের রেটিং পয়েন্ট ৯০০-এর নিচে।

ইংলিশদের বিপক্ষে দ্বিতীয় ইনিংসে ৪৯ রানে ৬ উইকেটসহ মোট ৯ উইকেট নেন অসি স্পিনার নাথান লায়ন। ফলে ছয় ধাপ এগিয়ে ১৩তম স্থানে উঠে এসেছেন তিনি। একই ম্যাচে ৭ উইকেট নেওয়ায় লায়নের স্বদেশী পেসার প্যাট কামিন্স টেস্ট বোলারদের মধ্যে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছেন। পাশাপাশি তিনি অর্জন করেছেন ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ ৮৯৮ রেটিং পয়েন্ট।

টেস্টে গেল ৫০ বছরের মধ্যে অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে তৃতীয় সেরা রেটিং পয়েন্ট এখন কামিন্সের। তার উপরে আছেন কেবল সাবেক দুই কিংবদন্তি- পেসার গ্লেন ম্যাকগ্রা ও স্পিনার শেন ওয়ার্ন।

Comments

The Daily Star  | English

Abu sayed’s death in police firing: Cops’ FIR runs counter to known facts

Video footage shows police shooting at Begum Rokeya University student Abu Sayed, who posed no physical threat to the law enforcers, during the quota reform protest near the campus on July 16. He died soon afterwards.

6h ago