শিডিউল বিপর্যয়ের পর ট্রেনের নতুন সময়সূচি

সকালে ছাড়ার কথা ছিল এমন অনেকগুলো ট্রেনের দুপুর পেরিয়ে গেলেও ঢাকাতেই এসে পৌঁছতে পারেনি। শিডিউল ভেঙে পড়ায় শিশু নারীসহ হাজার হাজার মানুষ স্টেশনগুলোতে ট্রেনের জন্য অপেক্ষায় রয়েছেন। তারা জানেন না কখন গন্তব্যের উদ্দেশে ছাড়বে ট্রেন। এই অবস্থায় বিলম্বে চলা ট্রেনগুলোর জন্য নতুন সময়সূচি ঘোষণা করেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।
নটার ট্রেন কটায় আসবে জানা নেই- তাই স্টেশনে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে অপেক্ষা করতে হচ্ছে ঘরমুখো যাত্রীদের। ছবি: তুহিন শুভ্র অধিকারী

সকালে ছাড়ার কথা ছিল এমন অনেকগুলো ট্রেনের দুপুর পেরিয়ে গেলেও ঢাকাতেই এসে পৌঁছতে পারেনি। শিডিউল ভেঙে পড়ায় শিশু নারীসহ হাজার হাজার মানুষ স্টেশনগুলোতে ট্রেনের জন্য অপেক্ষায় রয়েছেন। তারা জানেন না কখন গন্তব্যের উদ্দেশে ছাড়বে ট্রেন। এই অবস্থায় বিলম্বে চলা ট্রেনগুলোর জন্য নতুন সময়সূচি ঘোষণা করেছে রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ।

আজ সকালের যে ট্রেনটি সবচেয়ে কম বিলম্বে ঢাকা ছেড়েছে সেটি পঞ্চগড়গামী একতা এক্সপ্রেস। স্টেশন থেকে দ্য ডেইলি স্টারের স্টাফ করেসপন্ডেন্ট জানান, এই ট্রেনটি নির্ধারিত সময়ের দুই ঘণ্টা বিলম্বে ১১টা ৫৫মিনিটে কমলাপুর স্টেশন থেকে যাত্রা শুরু করেছে।

নতুন সময়সূচি অনুযায়ী সকাল ৬টা ২০মিনিটের সুন্দরবন এক্সপ্রেস ছেড়েছে ২টা ২০মিনিটে। রাজশাহীগামী সকাল ৬টার ধূমকেতু এক্সপ্রেস ছাড়ার সম্ভাব্য সময় বিকেল ৫টা ৩০মিনিট। চিলাহাটিগামী সকাল ৮টার নীলসাগর এক্সপ্রেস ছাড়বে বিকেল ৬টা ১০মিনিটে।

রংপুর এক্সপ্রেস ও লালমনিরহাট ঈদ স্পেশাল ট্রেন ঢাকা স্টেশন ছাড়বে রাত ১০টা ৩৫মিনিটে ও ১১টা ১৫ মিনিটে। এই ট্রেন দুটির যাওয়ার কথা ছিল যথাক্রমে সকাল ৯টা ও সোয়া ৯টায়।

দুপুর ২টা ৪০ মিনিটের সিল্কসিটি এক্সপ্রেস ছাড়ার নতুন সময় রাত ১১টা ৪০ মিনিট।

এসব ট্রেন ছাড়াও পশ্চিমাঞ্চলের অন্যান্য বেশ কয়েকটি ট্রেন এক ঘণ্টা পর্যন্ত দেরিতে ছাড়তে পারে বলে রেলওয়ের নোটিশে জানানো হয়েছে।

আরও পড়ুন: ‘বাস, ট্রেন, লঞ্চ, উড়োজাহাজ সব জায়গায় দুর্ভোগে যাত্রীরা’

Comments

The Daily Star  | English

Fashion brands face criticism for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers' basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC)..One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting

Now