ভাবনায় ছিলেন ইমরুল, দলে নেই ‘দুর্ভাগ্যজনক’ কারণে

তামিম ইকবাল বিশ্রামে থাকায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওপেনিংয়ে অভিজ্ঞ ইমরুল কায়েসকে ফেরানোর কথা ভেবেছিলেন নির্বাচকরা। কিন্তু ছেলে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হওয়ায় অনুশীলনও করতে পারছেন না ইমরুল। সাদমান ইসলামের সঙ্গে তাই ওপেনিংয়ের জন্য রাখা হয়েছেন সৌম্য সরকার ও লিটন দাসকে।
Imrul Kayes
ইমরুল কায়েস। ফাইল ছবি: ফিরোজ আহমেদ

তামিম ইকবাল বিশ্রামে থাকায় আফগানিস্তানের বিপক্ষে ওপেনিংয়ে অভিজ্ঞ ইমরুল কায়েসকে ফেরানোর কথা ভেবেছিলেন নির্বাচকরা। কিন্তু ছেলে ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হওয়ায় অনুশীলনও করতে পারছেন না ইমরুল। সাদমান ইসলামের সঙ্গে তাই ওপেনিংয়ের জন্য রাখা হয়েছেন সৌম্য সরকার ও লিটন দাসকে। 

ঘরের মাঠে সর্বশেষ টেস্ট সিরিজে খেলেছিলেন ইমরুল। তবে দেশের বাইরের নিউজিল্যান্ডে পরের সিরিজে দলে জায়গা হয়নি তার। ওয়ানডে দল থেকেও জায়গা হারানোয় মূল স্রোত থেকে অনেকটা ছিটকে যাচ্ছেন বাঁহাতি এই ওপেনার।

টেস্টে ঘরের মাঠে বরাবরই সফল এই ব্যাটসম্যানকে আফগানিস্তানের বিপক্ষে ফেরানোর সুযোগ তৈরি হয়েছিল। তামিম না থাকায় তরুণ সাদমানের সঙ্গে অভিজ্ঞ ইমরুল ছিলেন নির্বাচকদের জোর বিবেচনায়। কিন্তু ছেলের অসুস্থতার কারণে আপাতত তিনি ক্রিকেটের বাইরে আছেন বলে জানালেন প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদিন, ‘ইমরুল কায়েসকে নিয়ে আমরা চিন্তা-ভাবনা করেছিলাম। যেহেতু তামিম নেই, তাই আমাদের ব্যাকআপ খেলোয়াড় আছে। লিটন, সৌম্য ওরা আছে। ইমরুলকে নিয়ে আমরা চিন্তা করেছিলাম। তবে দুর্ভাগ্যজনকভাবে ওর ছেলে অসুস্থ হওয়াতে (দলে নেওয়া যায়নি)। সে হাসপাতালে আছে, (ছেলের) ডেঙ্গু হয়েছে। এই কারণে সে এখন ক্যাম্পেও নেই। অনুশীলনেও নেই। আমরা আশা করছি দ্রুতই সে খেলায় ফিরে আসবে।’

গত নভেম্বরে ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে সর্বশেষ নেমেছিলেন ইমরুল। প্রথম ইনিংসে খেলেছিলেন ৪৪ রানের ইনিংস। যদিও সে ইনিংসে বেশ নড়বড়ে দেখাচ্ছিল তাকে। পরের টেস্টে একাদশ থেকে জায়গা হারান তিনি। সৌম্য সরকারের সঙ্গে ইনিংস ওপেন করতে নেমে অভিষেক হয় সাদমানের। অভিষেকেই আলো ছড়ানোয় নিউজিল্যান্ড সফরে তামিমের সঙ্গী হিসেবে জায়গা পান সাদমান। টেস্টে তার ব্যাটিং অ্যাপ্রোচ টিম ম্যানেজমেন্টকে সন্তুষ্ট করায় তামিমের বিশ্রামে ওপেনিংয়ে তিনিই এখন প্রথম পছন্দ।

Comments

The Daily Star  | English

How Islami Bank was taken over ‘at gunpoint’

Islami Bank, the largest private bank by deposits in 2017, was a lucrative target for Sheikh Hasina’s cronies when an influential business group with her blessing occupied it by force – a “perfect robbery” in Bangladesh’s banking history.

8h ago