লালমনিরহাটে ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন, ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম চালু

বৃহত্তর রংপুরের আট জেলার মধ্যে প্রথম লালমনিরহাটে চালু করা হলো ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন ও ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম।
Lalmonirhat etraffic
৫ সেপ্টেম্বর ২০১৯, লালমনিরহাট শহরে পুলিশ লাইন্স ট্রাফিক বক্সের পাশে চালু করা হয় ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন ও ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম। ছবি: স্টার

বৃহত্তর রংপুরের আট জেলার মধ্যে প্রথম লালমনিরহাটে চালু করা হলো ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন ও ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম।

গতকাল (৫ সেপ্টেম্বর) বিকালে রংপুর রেঞ্জের পুলিশের ডিআইজি দেবদাস ভট্টাচার্য্য শহরের পুলিশ লাইন্স ট্রাফিক বক্সের পাশে এ সিস্টেমের উদ্বোধন করেন।

সেসময় তাৎক্ষণিকভাবে একটি মোটরসাইকেল, ট্রাক ও এসইউভি গাড়িচালককে জরিমানা করার পর তা মোবাইল ফিন্যান্স সার্ভিস ইউক্যাশের মাধ্যমে পরিশোধ করা হয়।

দেবদাস ভট্টাচার্য্য বলেন, গাড়িচালকদের কথা ভেবে ও তাদের হয়রানি দূর করতে এ সিস্টেম চালু করা হলো। এটি পর্যায়ক্রমে বৃহত্তর রংপুরের আট জেলায় চালু করা হবে বলেও তিনি জানান।

ইউক্যাশ অ্যাপ ব্যবহার করে চালকরা নিজেরাই জরিমানার টাকা পরিশোধ করতে পারবেন অথবা ইউক্যাশ এজেন্টের দোকানে গিয়ে জরিমানার টাকা পরিশোধ করতে পারবেন। এতে গাড়ির কাগজ উঠাতে সময় লাগবে। এছাড়াও, মোটরযান থেকে আদায়কৃত জরিমানা কোথায়, কিভাবে জমা হয়- এ নিয়ে জনমনে বিভ্রান্তিও দুর হবে বলে উল্লেখ করেন তিনি।

এই সিস্টেমে ট্রাফিক পুলিশ কোনো যানবাহন ও চালকের বিরুদ্ধে মামলা দিলে মামলার ধরণ অনুযায়ী জরিমানার পরিমাণও অ্যাপ থেকে প্রিন্ট হয়ে আসবে। এ ক্ষেত্রে ট্রাফিক পুলিশ ব্যবহার করবেন একটি ই-ট্রাফিক প্রসিকিউশন ও ফাইন পেমেন্ট সিস্টেম। এতে চালকদের ভোগান্তি কমবে বলে মনে করেন গাড়িচালকরাও।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে জেলা পুলিশ সুপার এস এম রশিদুল হক, জেলা প্রশাসক আবু জাফর, জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান মতিয়ার রহমান, জেলা মোটর মালিক সমিতির সভাপতি সিরাজুল হকসহ প্রশাসন ও পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তা, ইউক্যাশের কর্মকর্তা, সাংবাদিক, ট্রাফিক পুলিশ, ট্রাক-ট্যাঙ্ক-লরি ও বাস শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ ও মোটরযান চালকরা উপস্থিত ছিলেন।

Comments

The Daily Star  | English

Fashion brands face criticism for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers' basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC)..One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting

Now