রোনালদোর লক্ষ্যভেদ, পর্তুগালের প্রথম জয়

উয়েফা ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাইপর্বের আগের দুই ম্যাচে পর্তুগালকে ড্র নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল। সেই ধারা ভেঙে প্রথম জয় তুলে নিয়েছে দলটি। বর্তমান ইউরো চ্যাম্পিয়নদের হয়ে জালের ঠিকানা খুঁজে পেয়েছেন দলের সেরা তারকা ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোও।
cristiano ronaldo
ক্রিস্তিয়ানো রোনালদো। ছবি: এএফপি

উয়েফা ইউরো চ্যাম্পিয়নশিপের বাছাইপর্বের আগের দুই ম্যাচে পর্তুগালকে ড্র নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হয়েছিল। সেই ধারা ভেঙে প্রথম জয় তুলে নিয়েছে দলটি। বর্তমান ইউরো চ্যাম্পিয়নদের হয়ে জালের ঠিকানা খুঁজে পেয়েছেন দলের সেরা তারকা ক্রিস্তিয়ানো রোনালদোও।

শনিবার রাতে 'বি' গ্রুপের ম্যাচে সার্বিয়ার মাঠ থেকে ৪-২ গোলের জয় নিয়ে ফিরেছে পর্তুগাল। আগের দেখায় একই দলের সঙ্গে নিজেদের মাটিতে ১-১ গোলে ড্র করেছিল তারা। বাছাইয়ের প্রথম রাউন্ডে ইউক্রেনের সঙ্গে পর্তুগিজদের লড়াইটি শেষ হয়েছিল গোলশূন্যভাবে।

প্রথম গোলের দেখা পেতে পর্তুগালকে অপেক্ষা করতে হয় ম্যাচের ৪২তম মিনিট পর্যন্ত। লক্ষ্যভেদ করেন মিডফিল্ডার উইলিয়াম কারভালহো। বিরতির পর ম্যাচের ৫৮তম মিনিটে ব্রুনো ফার্নান্দেসের পাসে জোরালো শটে ব্যবধান দ্বিগুণ করেন ফরোয়ার্ড গনকালো গেদেস।

দশ মিনিট পর দুসান তাদিচের কর্নারে হেড করে সার্বিয়ার হয়ে ব্যবধান কমান ডিফেন্ডার নিকোলা মিলেনকোভিচ। তবে তাদের সমতায় ফেরার পরিকল্পনা ভেস্তে দেন রোনালদো। ৮০তম মিনিটে বার্নার্দো সিলভার পাস পেয়ে সার্বিয়ার জালে বল জড়ান তিনি। পর্তুগালের জার্সিতে এটি তার ৮৯তম গোল।

পাঁচ মিনিট পর স্বাগতিক স্ট্রাইকার আলেক্সান্দার মিত্রোভিচ পর্তুগাল গোলরক্ষক রুই প্যাত্রিসিওকে পরাস্ত করলে ম্যাচ জমে ওঠার ইঙ্গিত মেলে। কিন্তু উত্তেজনা স্থায়ী হয়নি। পরের মিনিটেই বার্নার্দো ম্যাচের স্কোরলাইন ৪-২ করে পূর্ণ পয়েন্ট প্রাপ্তি নিশ্চিত করেন।

এই জয়ে গ্রুপের পয়েন্ট তালিকার দ্বিতীয় স্থানে উঠে এসেছে পর্তুগাল। তিন ম্যাচে তাদের অর্জন ৫ পয়েন্ট। দুই ম্যাচ বেশি খেলে ১৩ পয়েন্ট নিয়ে শীর্ষে ইউক্রেন।

Comments

The Daily Star  | English

Fashion brands face criticism for failure to protect labour rights in Bangladesh

Fashion brands, including H&M and Zara, are facing criticism over their lack of action to protect workers' basic rights in Bangladesh, according to Clean Clothes Campaign (CCC)..One year after a violent crackdown by state actors and employers against Bangladeshi garment workers protesting

Now